বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ন স্থান
1.বাংলাদেশের প্রাচীন শহর কোনটি?
2.মহাস্থানগড় কোথায় অবস্থিত?
3.খোদার পাথর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
4.বৈরাগীর ভিটা কোথায় অবস্থিত?
5.বৈরাগীর চাল কোথায় অবস্থিত?
6.আনন্দ রাজার দীঘি কোথায় অবস্থিত?
7.রামুমন্দির কোথায় অবস্থিত?
8.উত্তরা গনভবন কোথায়?
9.কান্তজীর মন্দির কোথায় অবস্থিত?
10.বাঘা জামে মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
11.পানাম নগর কোথায় অবস্থিত?
12.আফগান দুর্গ কোথায় অবস্থিত?
13.আহসান মঞ্জিল কে নির্মাণ করেন?
14.মহাস্থানগড়ের কোন যুগের শিলালিপি পাওয়া গেছে?
15.সোমপুর বিহার কোথায় অবস্থিত?
16.পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিজারটি কি নামে পরিচিত?
17.সোমপুর বিহার কে তৈরী করেন?
18.সত্য পীরের ভিটা কোথায় অবস্থিত?
19.শালবন বিহার কোথায় অবস্থিত?
20.শালবন বিহার কে তৈরী করেন?
21.আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত?
22.আনন্দ বিহার কে তৈরী করেন?
23.বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার কোনটি?
24.সীতাকোট বিহার কোথায় অবস্থিত?
25.সোনারগাঁও কোন আমলে বাংলাদেশের রাজধানী ছিল?
26.বাংলার রাজধানী সোনারগাঁয় কে স্থাপন করেন?
27.সোনারগাঁ কার নামানুসারে নামকরণ হয়েছে?
28.সোনারগাঁর পূর্বে বাংলার রাজধানী কোথায় ছিল?
29.পাঁচ বিবির মাজার কোথায় অবস্থিত?
30.বাংলাদেশের একমাত্র লোকশিল্প যাদুঘরটি কোথায় অবস্থিত?
31.সোনারগাঁয়ের পূর্ব নাম কি?
32.ঢাকায় সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী হয়?
33.বাংলার রাজধানী রাজস্থান থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন কে?
34.তারা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
35.বজরা শাহী মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
36.মুজিব নগর কোথায় অবস্থিত?
37.মহামুনি বিহার কোথায় অবস্থিত?
38.ষাট গম্বুজ মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
39.ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণ করেন?
40.লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শুরু করেন?
41.লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শেষ করেন?
42.লালবাগ কেল্লার আদি নাম কি?
————————–
1.উঃ পুণ্ড্রবর্ধন। বর্তমানে মহাস্থানগড়।
2.উঃ বগুড়া জেলায়।
3.উঃ মহাস্থানগড়।
4.উঃ মহাস্থানগড়।
5.উঃ গাজিপুর জেলায়।
6.উঃ কুমিল্লার ময়নামতিতে।
7.উঃ কক্সবাজারের রামু থানায়।
8.উঃ নাটোর জেলায়।
9.উঃ দিনাজপুর।
10.উঃ রাজশাহীতে।
11.উঃ সোনারগাঁয়ে।
12.উঃ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে।
13.উঃ নবাব আব্দুল গনি।
14.উঃ মৌর্য যুগের।
15.উঃ নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে।
16.উঃ সোমপুর বিহার।
17.উঃ শ্রী ধর্মপাল দেব।
18.উঃ নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারে।
19.উঃ কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে।
20.উঃ রাজাধিরাজ ভবদেব।
21.উঃ কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড়ে।
22.উঃ রাজা আনন্দ দেব।
23.উঃ সীতাকোট বিহার।
24.উঃ দিনাজপুর।
25.উঃ মূঘল আমলে।
26.উঃ ঈশা খাঁ।
27.উঃ ঈশা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামে।
28.উঃ মহাস্থানগড়।
29.উঃ সোনারগাঁতে।
30.উঃ সোনারগাঁতে।
31.উঃ সুবর্ণ গ্রাম।
32.উঃ ১৬১০ সালে।
33.উঃ সুবেদার ইসলাম খান।
34.উঃ পুরানো ঢাকায়।
35.উঃ নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জে।
36.উঃ মেহেরপুর জেলায়।
37.উঃ চট্টগ্রামের রাউজানে।
38.উঃ বাগেরহাট।
39.উঃ খান জাহান আলী।
40.উঃ যুবরাজ মোহাম্মদ আযম।
41.উঃ শায়েস্তা খান।
42.উঃ আওরঙ্গবাদ দুর্গ।
Tuesday, September 29, 2015
Grameenphone Welcome tune (Imran)
Grameenphone Welcome Tune Code (Imran)
Song NameSinger Name
Tune Code
Gorje Uto - Imran
Imran
4018391
Gorje UthoImran4042812Pagol Ei Mon- Imran
Imran
4197887
Babuni- Imran
Imran
4332158
Jibon nodi
Imran
3245159
Gorje Otho- ImranImran3976670Shorgo Theke- Imran
Imran
3366577
Elore Elo Aaj Borodin 2- Imran
Imran
3366578
Imran
4153180
Pagol Ei Mon- Imran
Imran
4180726
Tumi Sornali
Imran
540186
Acho Kothay
Imran
535303
Manobi
Imran
535307
Ayna
Imran
535304
Dotana
Imran
535305
Tumi Chara
Imran
535494
Meghla Akash
Imran
5011039
Mon Imran
Imran
535308
Rongila Mon
Imran
535309
Shopnolok
Imran
535310
Shona Bondhure
Imran
3121742
Bangla Aj Mukto Shadhin
Imran
3120523
Moner Bitor Boshot Kore
Imran
3Jahangir
Song NameSinger Name
Tune Code
Gorje Uto - Imran
Imran
4018391
Gorje UthoImran4042812Pagol Ei Mon- Imran
Imran
4197887
Babuni- Imran
Imran
4332158
Jibon nodi
Imran
3245159
Gorje Otho- ImranImran3976670Shorgo Theke- Imran
Imran
3366577
Elore Elo Aaj Borodin 2- Imran
Imran
3366578
Imran
4153180
Pagol Ei Mon- Imran
Imran
4180726
Tumi Sornali
Imran
540186
Acho Kothay
Imran
535303
Manobi
Imran
535307
Ayna
Imran
535304
Dotana
Imran
535305
Tumi Chara
Imran
535494
Meghla Akash
Imran
5011039
Mon Imran
Imran
535308
Rongila Mon
Imran
535309
Shopnolok
Imran
535310
Shona Bondhure
Imran
3121742
Bangla Aj Mukto Shadhin
Imran
3120523
Moner Bitor Boshot Kore
Imran
3Jahangir
Saturday, September 19, 2015
পৃথিবী ও চাঁদ রহস্য
পৃথিবী ও চাঁদ রহস্য
আমাদের বিশাল এই মহাবিশ্বে রয়েছে গ্রহ,নক্ষত্র,ছায়াপথের মত আরও নানান মহাজাগতিক বস্তু।এখানে নক্ষত্রসহ অন্যান্য বস্তুর অবস্থান পরিবর্তনের ঘটনা মোটেও অস্বাভাবিক নয়।
এই মতবাদ অনুসারে ধারণা করা হয় যে এক সময় চলতে চলতে বিশাল এক নক্ষত্র সূর্যের সামনে এসে পড়েছিল।আর নক্ষত্রটির আকার সূর্যের চেয়ে বড় হওয়ায় তার আকর্ষণী ক্ষমতাও ছিল সূর্যের চেয়ে বেশি।আবার সূর্যের ভিতরেও কিন্তু চলছে এক ধরণের আকর্ষণী ক্ষমতা যা কিনা সূর্যের ভিতরকার বস্তুগুলোকে ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট।আমরা জানি সূর্যের ভিতরে প্রতিনিয়তই চলছে বিস্ফোরণ যার ফলে সূর্যপৃষ্ঠে সৃষ্টি হয় জোয়ারের মত একটা পরিবেশ।সেই বিশাল নক্ষত্রের ফলে এই জোয়ারের মাত্রা যায় আরও বেড়ে।
যদিও সূর্যের নিজস্ব আকর্ষণী ক্ষমতার কারণে ভিতরকার বস্তু সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে না।কিন্তু সেই দানবাকৃতির সেই নক্ষত্রের কারণে সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বেশ খানিকটা অংশ।কি ভয়ানক কথা।তবে এতো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সূর্য থেকে কিছুটা অংশ বিচ্ছিন্ন করলেও নক্ষত্রটি কিন্তু তা সাথে করে নিয়ে যেতে পারেনি।
এর কারণটা একটু ব্যাখ্যা করা যাক।যেহেতু নক্ষত্রটি ক্রমান্বয়ে সূর্যের নিকটতর হয়েছিল তাই তার আকর্ষণী ক্ষমতাও বেড়ে গিয়েছিল এবং উভয়ের আনুপাতিক গতিবেগও বেড়েছিল।সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হবার সময় কিন্তু বিচ্ছিন্ন অংশটির উপর দ্বিমুখী বল কাজ করছিল।একটি ছিল সেই আগন্তুক নক্ষত্রটির টান এবং অপরটি সূর্যের নিজস্ব টান।এইসব ক্রিয়ার ফলে সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না।তার আকার হয়ে গিয়েছিল অনেকটা মাকুর মত অর্থাৎ মাথা ও লেজের অংশ চিকন এবং মধ্যে মোটা।তো, সেই বিচ্ছিন্ন অংশটি সূর্যের টান ছেড়ে নক্ষত্রের দিকে আগালেও নক্ষত্রটি কিন্তু রাগ করে আপন গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে।ফলে নক্ষত্রের গতির সাথে তাল মেলানো সম্ভব হয়নি সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির।
কিন্তু বিচ্ছিন্ন আর আকারে ছোটো হলে কি হবে সেই বা কম যায় কিসে?তাই নিজের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্য সে ইতোমধ্যেই অর্জন করে নিজস্ব একটা গতিবেগ।এদিকে নক্ষত্রটি বেশ দূরে সরে গেলেও তার আদিনিবাস সূর্য কিন্তু বেশি দূরে যেতে না পারার কারণে তার আকর্ষনও অগ্রাহ্য করতে পারেনি।কিন্তু এর মাঝে যে সূর্য ব্যাটারও মাথা খারাপ।সে আর আগের মত কাছে টেনে নেয় না সেই অংশটিকে।আবার দূরেও ঠেলে দিতে পারে না।
তাই সূর্য তার চারপাশে ঘোরার অনুমতি দেয় সেই বিচ্ছিন্ন অংশটিকে।সূর্যের প্রচন্ড তাপে সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির পুরোটাই ছিল প্রথমে গ্যাসীয় আর আকার ছিল সেই মাকুর মত।
পরবর্তীতে ধীরে ধীরে প্রান্তের চিকন অংশ ঠান্ডা হয়ে আসে এবং তরলে পরিণত হতে থাকে।যেহেতু তরল আর গ্যাসীয় অবস্থা দুটি একসাথে থাকতে পারেনি তাই দুই প্রান্তের তরল অংশদুটি আলাদা হয়ে যায়।অবশ্য তরল হলেও এদের তাপমাত্রা ছিল প্রচন্ড।একই প্রক্রিয়ায় বিচ্ছিন্ন বাকি অংশগুলোও তাপ বিকিরণের মাধ্যমে খন্ডে খন্ডে ভাগ হতে থাকে।
আর এই খন্ডগুলোর একটিই হল এক একটি গ্রহ।যাদের একজন আমাদের এই পৃথিবী।আবার গ্রহগুলোর ভিতরেও সূর্যের আকর্ষণে সৃষ্ট জোয়ারের কারণে বেশ কিছু অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে উপগ্রহের সৃষ্টি হয়।ঠিক এমনি ভাবেই সৃষ্টি হয় পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ।
এই মতবাদ অনুসারে ধারণা করা হয় যে এক সময় চলতে চলতে বিশাল এক নক্ষত্র সূর্যের সামনে এসে পড়েছিল।আর নক্ষত্রটির আকার সূর্যের চেয়ে বড় হওয়ায় তার আকর্ষণী ক্ষমতাও ছিল সূর্যের চেয়ে বেশি।আবার সূর্যের ভিতরেও কিন্তু চলছে এক ধরণের আকর্ষণী ক্ষমতা যা কিনা সূর্যের ভিতরকার বস্তুগুলোকে ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট।আমরা জানি সূর্যের ভিতরে প্রতিনিয়তই চলছে বিস্ফোরণ যার ফলে সূর্যপৃষ্ঠে সৃষ্টি হয় জোয়ারের মত একটা পরিবেশ।সেই বিশাল নক্ষত্রের ফলে এই জোয়ারের মাত্রা যায় আরও বেড়ে।
যদিও সূর্যের নিজস্ব আকর্ষণী ক্ষমতার কারণে ভিতরকার বস্তু সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে না।কিন্তু সেই দানবাকৃতির সেই নক্ষত্রের কারণে সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বেশ খানিকটা অংশ।কি ভয়ানক কথা।তবে এতো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সূর্য থেকে কিছুটা অংশ বিচ্ছিন্ন করলেও নক্ষত্রটি কিন্তু তা সাথে করে নিয়ে যেতে পারেনি।
এর কারণটা একটু ব্যাখ্যা করা যাক।যেহেতু নক্ষত্রটি ক্রমান্বয়ে সূর্যের নিকটতর হয়েছিল তাই তার আকর্ষণী ক্ষমতাও বেড়ে গিয়েছিল এবং উভয়ের আনুপাতিক গতিবেগও বেড়েছিল।সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হবার সময় কিন্তু বিচ্ছিন্ন অংশটির উপর দ্বিমুখী বল কাজ করছিল।একটি ছিল সেই আগন্তুক নক্ষত্রটির টান এবং অপরটি সূর্যের নিজস্ব টান।এইসব ক্রিয়ার ফলে সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না।তার আকার হয়ে গিয়েছিল অনেকটা মাকুর মত অর্থাৎ মাথা ও লেজের অংশ চিকন এবং মধ্যে মোটা।তো, সেই বিচ্ছিন্ন অংশটি সূর্যের টান ছেড়ে নক্ষত্রের দিকে আগালেও নক্ষত্রটি কিন্তু রাগ করে আপন গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে।ফলে নক্ষত্রের গতির সাথে তাল মেলানো সম্ভব হয়নি সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির।
কিন্তু বিচ্ছিন্ন আর আকারে ছোটো হলে কি হবে সেই বা কম যায় কিসে?তাই নিজের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্য সে ইতোমধ্যেই অর্জন করে নিজস্ব একটা গতিবেগ।এদিকে নক্ষত্রটি বেশ দূরে সরে গেলেও তার আদিনিবাস সূর্য কিন্তু বেশি দূরে যেতে না পারার কারণে তার আকর্ষনও অগ্রাহ্য করতে পারেনি।কিন্তু এর মাঝে যে সূর্য ব্যাটারও মাথা খারাপ।সে আর আগের মত কাছে টেনে নেয় না সেই অংশটিকে।আবার দূরেও ঠেলে দিতে পারে না।
তাই সূর্য তার চারপাশে ঘোরার অনুমতি দেয় সেই বিচ্ছিন্ন অংশটিকে।সূর্যের প্রচন্ড তাপে সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির পুরোটাই ছিল প্রথমে গ্যাসীয় আর আকার ছিল সেই মাকুর মত।
পরবর্তীতে ধীরে ধীরে প্রান্তের চিকন অংশ ঠান্ডা হয়ে আসে এবং তরলে পরিণত হতে থাকে।যেহেতু তরল আর গ্যাসীয় অবস্থা দুটি একসাথে থাকতে পারেনি তাই দুই প্রান্তের তরল অংশদুটি আলাদা হয়ে যায়।অবশ্য তরল হলেও এদের তাপমাত্রা ছিল প্রচন্ড।একই প্রক্রিয়ায় বিচ্ছিন্ন বাকি অংশগুলোও তাপ বিকিরণের মাধ্যমে খন্ডে খন্ডে ভাগ হতে থাকে।
আর এই খন্ডগুলোর একটিই হল এক একটি গ্রহ।যাদের একজন আমাদের এই পৃথিবী।আবার গ্রহগুলোর ভিতরেও সূর্যের আকর্ষণে সৃষ্ট জোয়ারের কারণে বেশ কিছু অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে উপগ্রহের সৃষ্টি হয়।ঠিক এমনি ভাবেই সৃষ্টি হয় পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ।
আসুন পরে নেই রসুনের গন্ধ এর রহস্য
আসুন পরে নেই রসুনের গন্ধ
আসুন পরে নেই রসুনের গন্ধ
সেদিন দুপুরে হটাত মি: নাছিম ফোন করলেন আমাকে। দেব্রাজপুরের হত্যাকাণ্ড সমাধানের পর তার বেশ নামডাক হয়েছিল।‘কাল গোরখাপারা স্ট্রিট এ বাসস্টান্ড এর কাছে অপেক্ষা করবে, ঠিক বিকাল ৪ টেয়, হাতে একটা নতুন কেশ পেয়েছি। হয়ত তুমি আমার সাহায্য করতে পারবে।“- বলেই ফোনটা কেটে দিলেন। পরদিন প্রায় ১ কিমি. হেটে পৌঁছলাম বাসস্টান্ড এ, দেখলাম মিঃ দাস আগে থেকেই সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। বললেন, “ আমাদের বাস ধরে মুকুন্দপুর যেতে হবে”। কিছুক্ষনেই বাস আসতে আমরা চেপে পরলাম তাতে।
- কেসটা ঠিক কি নিয়ে , আমি বললাম
- “ক্লায়েন্ট তো বললেন আগুন লাগা নিয়ে”।
- তবে তো ফায়ার ব্রিগেড ডাকতে হয়, গোয়েন্দা কেন?
- সেটা তো ওখানে গেলেই জানা যাবে।
- আপনিই কি কাল ফোন করেছিলেন? প্রশ্ন করলেন মিঃ দাস।
- হাঁ
- তবে এবার দেরি না করে পুরো ঘটনাটা খুলে বলুন।
আমার সব কাগজপত্র থাকে আলমারিতে, আমার আর আমার ভাইয়ের কাছে থাকে চাবি। কয়েকদিন আগে একটা লটারির টিকিত কিনি, আর ওটাও রাখি ওই আলমারিতেই। টাকা পয়সা খুব কম থাকে, যা আছে সব বাঙ্কে। ভাই দাস কেমিকেলস এ কাজ করে। তারও সব কাগজপত্র থাকত ওই আলমারিতেই। ব্যাপারটা ঘটার ঠিক আগের দিন ই ভাই সব কাগজ বের করে নেয় সেখান থেকে। তাই তার কোন ক্ষতি হয়নি। পরদিন দেখি কাগজয়ালা কাগজ দিয়ে যায়নি, এদিকে তাকে ফোন করতে সে বলল, “ আরে না বাবু, কাগজ তো দিয়ে গেছি”। পরদিন সকালে ফোন এল, “ আরে মশাই কি হল, কাল কাগজ দেখেননি নাকি। আরে আপনি লটারিতে ১ কোটি ১১ লক্ষ টাকা জিতেছেন। আমি তারাতারি আলমারি খুলে টিকিট টা বের করলাম, দেখলাম সবই যেন কেমন ভিজে ভিজে লাগছে। তার পর কি হল আপনি বিশ্বাস করবেন না। হাতের টিকিট টায় এমনি এমনি আগুন লেগে গেল। সাথে সাথেই গোটা আলমারি পুরে ছারখার হয়েগেল। আমার সব জিনিস পুরে গেল”।
কথাটা শেষ করেই তিনি ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠলেন। মিঃ দাস ঘুরে ঘুরে সব ঘরগুলো দেখলেন। এমন কিছুই পাওয়া গেল না সেখানে। শেষে গেলাম ছাতে। সেখানে শুধু একটা ট্যাঙ্ক, আর একটা গুদাম। ট্যাঙ্ক টা ফাঁকা, আর গুদাম ঘরে কিছু উরান তার, গজালের বাক্স, পুরান সোলা আর পিচবোর্ড, গাছে জল দেবার পাইপ, একটা ভাঙ্গা ফটো আছে। ইতিমধ্যে দেখি চাকরটাও ছাতে উঠেছে। এরপর ভদ্রলোক “ আমি একবার লটারির অপিসে যাচ্ছি”, বলেই ছুটে চলে গেলেন নিচে। আমরাও নামলাম। নিচে দেখি একটা কুকুর জলের ট্যাঙ্ক এর কাছে এসে কি যেন শুঁকছে। নিচের েই ট্যাঙ্কটিতে আগে পৌরসভার জল জমা হয়, তারপর সেটাকে পাম্প করে ছাদের ট্যাঙ্ক এ তোলা হয়। ইতিমধ্যেই দেখি কুকুর চলে গেছে, আর ভদ্রলোক সারা ঘরে রুম ফ্রেশনার স্প্রে করছেন। মিঃ দাস যেন অনেক্ষন কি ভাবলেন তারপর আমার কানে কানে বললেন, “তুই তারাতারি পুলিশ ডেকে আন, যেখান থেকে পারিস”। তারপর ঘশবাবু কে বললেন,
“ও, ওর একটা বন্ধুর বাড়ি যাচ্ছে, এখুনি ফিরে আসবে, েই কাছেই বাড়ি”
আমি পুলিশ কে ফোন করলাম, তারপর দল্বল নিয়ে নিঃশব্দে বাড়ি ঘেরাও করলাম। আগে আমি নিজে বাড়ির ভেতর ঢুকলাম। দেখি মিঃ দাস আর ঘোষবাবু চা খাচ্ছেন। হটাত আমাকে দেখেই তিনি উঠে দাঁড়ালেন, আর ঘোষ বাবুর কানের তলায় সজোরে কশালেন এক চর !! তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন। আমি তো আঁতকে উঠলাম। কি হল ব্যাপারটা?
পুলিশ ততক্ষণে ঘরে এসে পরেছে
-catch him, গর্জে উঠলেন মিঃ দাস।
এবার তিনি মাটির নিচের ট্যাঙ্ক টা খুললেন।আঁতকে উঠলাম আমরা সবাই। ওখানে পরে আছে একটা মৃতদেহ ! পুলিশ সেটাকে তুলে আনলেন, ততক্ষণে ঘোষ বাবুর জ্ঞান ফিরেছে ও তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন “এবার আমি বলি ঘটনা টা কি হয়েছে”, বলতে শুরু করলেন মিঃ দাস-
এনার ভাই, মানে আরকি যার মৃতদেহ তিনিই কাল আমাকে ফোন করেছিলেন, বাড়িতে আগুন লাগা নিয়ে। আগুন টা লাগিয়ে ছিলেন ওনার দাদা, মানে েই জোচ্চোর টা। দাস কেমিকেলস এও ইনিই কাজ করতেন। ভায়ের ক্ষতি করতে প্রথমে নিজের জিনিস আলমারি থেকে সরিয়ে নেন, তারপর জল আর ফসফরাসের মিস্রন স্প্রে করেন আলমারিতে। ফসফরাসের কথাটা ঘরে রসুনের গন্ধ থেকেই আন্দাজ করেছিলাম। লটারিও এনার ভাই ই জেতে। ফসফরাস বায়ুর সংস্পর্শে আসতেই জ্বলে ওঠে, ও আগুন লাগে অদ্ভুত ভাবে।
এবার মৃতদেহর কথায় আসি। ছাতে দেখি চাকরটার বুক পকেটে ১০০ টাকার নোট গোঁজা। তখনি বুঝি সেটা ঘুষ ছিল। কুকুর টাকে দেখে বুঝি ও কিছু একটা গন্ধ পেয়েছে, আর মিঃ ঘোষ সেই টা ঢাকার জন্য রুম ফ্রেশনার স্প্রে করছেন। বাকিটা কল্পনাবলে বুঝি যে গোয়েন্দা কে খবর দেওয়া হয়েছে বলে দাদা, ভাইকে খুন করে। আর এনার বাদবাকি কথা বানানো, আমাকে তদন্তে ফাসিয়ে রাখার জন্য।
ইতিমধ্যেই দেখলাম চাকরটা ধরা পরেছে। মিঃ দাস ঘোষ বাবুর কাছে গিয়ে বললেন, “ আমার পারিশ্রমিকটা দিন”, বলেই গলার সোনার চেন টা খুলে নিয়ে নিলেন। অপরাধি কটমট করে তাকাছে মিঃ দাস এর দিকে, যেন এখুনি মেরে ফেলবে। পুলিশ দুজনকেই ধরে নিয়ে গেল, আর আমরা ফিরলাম বাড়ি। ভাল লাগসে আমার সাইট থেকে ঘুরে আসবেন. http://Srlove24.tk
Friday, September 18, 2015
বিশ্বজগত্ সম্পর্কে আমাদের ধারণায় যাঁরা আমূল পরিবর্তন সাধন করেছে
আইনস্টাইন
বিশ্বজগত্ সম্পর্কে আমাদের ধারণায় যাঁরা আমূল পরিবর্তন সাধন করেছেন, তাঁদের একজন আলবার্ট আইনস্টাইন। তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্বের জন্য তিনি বিশ্বখ্যাত। এমন মানুষদের জীবন সম্পর্কে সবার মধ্যে কৌতূহল থাকে। কৌতূহলী মানুষের জন্য আইনস্টাইনের জীবন থেকে কিছু তুলে ধরা হলো।
১.আইনস্টাইনকে প্রাচীন গণিতের ইতিহাসবিদ অটো নিউগেব্যুর বলেছেন, ‘কিংবদন্তি’। কিন্তু এই কিংবদন্তি মানুষটি তুলনামূলক দেরিতে কথা বলতে শেখেন। ফলে তাঁর মা-বাবা খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। তো, একদিন রাতে খাবার টেবিলে সবাই আছেন। আইনস্টাইনও। হঠাৎ তিনি চিত্কার করে বললেন, ‘এই স্যুপটা খুবই গরম।’ উহ্, হাঁপ ছেড়ে বাঁচলেন মা-বাবা। ছেলের মুখে প্রথম বুলি শুনে তাঁরা আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘এর আগে কেন তুমি কোনো কথা বলোনি?’ জবাবে আইনস্টাইন বললেন, ‘কারণ, এর আগে সবকিছু ঠিকঠাক ছিল!’
২. মানুষ মাত্রই কি ভুল হয়? নিজের ভুলভ্রান্তি নিয়ে কী ভাবতেন আইনস্টাইন? ১৯৩৫ সালে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য আপনার কী কী দরকার?’ আইনস্টাইন বললেন, ‘একটা ডেস্ক, কিছু কাগজ আর একটা পেনসিল। সঙ্গে দরকার বড় একটা ডাস্টবিন, যেখানে আমার সব ভুল করা বা ভুলে ভরা কাগজগুলো ফেলব!’
৩. অনেকের কাছে অঙ্কের সমার্থক শব্দ আতঙ্ক। তো, একবার ১৫ বছর বয়সী এক তরুণী আইনস্টাইনের কাছে সাহায্য চাইল। গণিতের ওপর বাড়ির কাজ বা হোম ওয়ার্ক সে সঠিকভাবে করতে পারছিল না। তরুণীর কাছে অঙ্ক এমনিতেই আতঙ্কের নাম। আইনস্টাইন ওই তরুণীকে বলেছিলেন, ‘গণিতের সমস্যা নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করো না। তোমার কাছে গণিত যতটা কঠিন, আমার কাছে গণিত তার চেয়েও কঠিন।’
৪. আইনস্টাইন বিশ্বখ্যাত তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্বের জন্য। কিন্তু কে কী ভাবত তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্ব নিয়ে? জার্মান বা ফরাসীরা? ১৯৩০-এর দশকে সরবোনে (sorbonne) বক্তৃতা দেওয়ার সময় এ বিষয়ে বলেন, ‘যদি আমার আপেক্ষিক তত্ত্ব সত্য প্রমাণিত হয়, তবে জার্মানি আমাকে জার্মান হিসেবে দাবি করবে। আর ফ্রান্স বলবে যে আমি পুরো বিশ্বের নাগরিক। কিন্তু যদি তত্ত্বটা ভুল প্রমাণিত হয়, তবে ফ্রান্স বলবে, আমি একজন জার্মান এবং জার্মানি বলবে আমি হলাম ইহুদি।’
৫. ১৯২১ সালে ফিলিস্তিন ভ্রমণে বেরিয়েছেন আইনস্টাইন। সেখানে ‘যুব সংঘ’ নামের এক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন ২২ বছর বয়সী এক তরুণী। সমাজের নানা বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করছিলেন আইনস্টাইন। একবার আইনস্টাইন তাঁর কাছে জানতে চাইলেন, ‘আচ্ছা, এখানে নারী-পুরুষে সম্পর্ক কেমন?’ এ প্রশ্ন শুনে ওই তরুণী লজ্জায় পড়ে গেলেন। তিনি বললেন, ‘দেখুন অধ্যাপক, এখানে কিন্তু একজন পুরুষের একটিই স্ত্রী।’ একটু হেসে তাঁর হাতখানা ধরে আইনস্টাইন বললেন, ‘না, না। আমার প্রশ্নটা ওভাবে নিয়ো না। আমরা পদার্থবিজ্ঞানীরা “সম্পর্ক” কথাটা দিয়ে সহজ কিছুকে বোঝাই। আমি আসলে জানতে চেয়েছি, এখানে কতজন নারী আর কতজন পুরুষ মানুষ।’
৬. একবার এক অনুষ্ঠানে আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘আপনি একটু সহজ করে আপনার তত্ত্বটা আমাদের বোঝাবেন?’ আইনস্টাইন তখন এই গল্পটা শোনালেন।
আমি একবার বন্ধুর সঙ্গে হাঁটছিলাম। বন্ধুটি ছিল অন্ধ। আমি বললাম, দুধ পান করতে ইচ্ছা করছে। ‘দুধ?’ বন্ধুটি বলল, ‘পান করা বুঝি, কিন্তু দুধ কী জিনিস?’ ‘একটা সাদা তরল পদার্থ।’ বললাম আমি। ‘তরল আমি বুঝি, কিন্তু সাদা জিনিসটা কী?’ ‘বকের পালকের রং।’
‘পালক আমি বুঝি, কিন্তু বক কী?’
‘ঘাড় কুঁজো বা বাঁকানো ঘাড়ের এক পাখি।’
‘ঘাড় সে তো বুঝি। কিন্তু এই কুঁজো কথাটার মানে কী?’ এরপর আর ধৈর্য থাকে, বলুন! আমি তার হাতটা ধরে এক ঝটকায় টানটান করলাম। বললাম, ‘এটা এখন একদম সোজা, তাই না। তারপর ধরো, কনুই বরাবর এটা ভেঙে দিলাম। এবার তোমার হাতটা যেমন আছে সেটাকেই কুঁজো বা বাঁকানো বলে, বুঝলে?’
‘আহ্!’ অন্ধ বন্ধু বলল, ‘এবার বুঝেছি, দুধ বলতে তুমি কী বুঝিয়েছ।’
৭. একবার এক ছাত্র আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করল, ‘গত বছর পরীক্ষায় যেসব প্রশ্ন পড়েছিল, এবারের পরীক্ষায়ও ঠিকঠিক ওই সব প্রশ্নই পড়েছে।’ ‘ঠিক বলেছ।’ আইনস্টাইন বললেন, ‘কিন্তু এ বছরের উত্তরগুলো আগেরবারের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা!’
৮. স্বামী সম্পর্কে কেমন ধারণা ছিল আইনস্টাইনের স্ত্রীর? তাঁর স্ত্রীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্ব কি বুঝতে পারেন?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘না, কিন্তু আমার স্বামীকে বুঝি। আমি জানি, তাঁকে বিশ্বাস করা যায়।’
৯. ১৯৩১ সালে চার্লি চাপলিন আমন্ত্রণ জানালেন আইনস্টাইনকে। তখন সিটি লাইটস সিনেমার স্কিনিং চলছিল চাপলিনের। তো যখন চাপলিন ও আইনস্টাইন শহরের পথ ধরে যাচ্ছিলেন, অনেক মানুষ ভিড় জমায়। চাপলিন আইনস্টাইনকে বললেন, ‘সবাই আমাকে সহজেই বোঝে। এজন্যই আমার যত জনপ্রিয়তা। তা আপনাকে মানুষ এত পছন্দ করে কেন, বলতে পারেন?’ ‘আসলে’, আইনস্টাইন বলছেন, ‘কেউ আমাকে সহজে বুঝতেই পারে না বলে আমাকে এত বেশি পছন্দ করে!’
১০. এক সহকর্মী আইনস্টাইনের কাছে একবার তাঁর টেলিফোন নম্বরটা চাইলেন। তখন আইনস্টাইন একটা টেলিফোন বই খুঁজে বের করলেন এবং সে বইতে তাঁর নম্বরটা খুঁজতে লাগলেন। তখন সহকর্মীটি বললেন, ‘কী ব্যাপার, নিজের টেলিফোন নম্বরটাও মনে নেই আপনার?’ আইনস্টাইন বললেন, ‘না। তার দরকারই বা কী? যেটা আপনি বইতে পাবেন, সে তথ্যটা মুখস্থ করে মস্তিষ্ক খরচ করবেন কেন?’ Please visied My site.http://SRLove24.Tk
১.আইনস্টাইনকে প্রাচীন গণিতের ইতিহাসবিদ অটো নিউগেব্যুর বলেছেন, ‘কিংবদন্তি’। কিন্তু এই কিংবদন্তি মানুষটি তুলনামূলক দেরিতে কথা বলতে শেখেন। ফলে তাঁর মা-বাবা খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। তো, একদিন রাতে খাবার টেবিলে সবাই আছেন। আইনস্টাইনও। হঠাৎ তিনি চিত্কার করে বললেন, ‘এই স্যুপটা খুবই গরম।’ উহ্, হাঁপ ছেড়ে বাঁচলেন মা-বাবা। ছেলের মুখে প্রথম বুলি শুনে তাঁরা আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘এর আগে কেন তুমি কোনো কথা বলোনি?’ জবাবে আইনস্টাইন বললেন, ‘কারণ, এর আগে সবকিছু ঠিকঠাক ছিল!’
২. মানুষ মাত্রই কি ভুল হয়? নিজের ভুলভ্রান্তি নিয়ে কী ভাবতেন আইনস্টাইন? ১৯৩৫ সালে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য আপনার কী কী দরকার?’ আইনস্টাইন বললেন, ‘একটা ডেস্ক, কিছু কাগজ আর একটা পেনসিল। সঙ্গে দরকার বড় একটা ডাস্টবিন, যেখানে আমার সব ভুল করা বা ভুলে ভরা কাগজগুলো ফেলব!’
৩. অনেকের কাছে অঙ্কের সমার্থক শব্দ আতঙ্ক। তো, একবার ১৫ বছর বয়সী এক তরুণী আইনস্টাইনের কাছে সাহায্য চাইল। গণিতের ওপর বাড়ির কাজ বা হোম ওয়ার্ক সে সঠিকভাবে করতে পারছিল না। তরুণীর কাছে অঙ্ক এমনিতেই আতঙ্কের নাম। আইনস্টাইন ওই তরুণীকে বলেছিলেন, ‘গণিতের সমস্যা নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করো না। তোমার কাছে গণিত যতটা কঠিন, আমার কাছে গণিত তার চেয়েও কঠিন।’
৪. আইনস্টাইন বিশ্বখ্যাত তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্বের জন্য। কিন্তু কে কী ভাবত তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্ব নিয়ে? জার্মান বা ফরাসীরা? ১৯৩০-এর দশকে সরবোনে (sorbonne) বক্তৃতা দেওয়ার সময় এ বিষয়ে বলেন, ‘যদি আমার আপেক্ষিক তত্ত্ব সত্য প্রমাণিত হয়, তবে জার্মানি আমাকে জার্মান হিসেবে দাবি করবে। আর ফ্রান্স বলবে যে আমি পুরো বিশ্বের নাগরিক। কিন্তু যদি তত্ত্বটা ভুল প্রমাণিত হয়, তবে ফ্রান্স বলবে, আমি একজন জার্মান এবং জার্মানি বলবে আমি হলাম ইহুদি।’
৫. ১৯২১ সালে ফিলিস্তিন ভ্রমণে বেরিয়েছেন আইনস্টাইন। সেখানে ‘যুব সংঘ’ নামের এক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন ২২ বছর বয়সী এক তরুণী। সমাজের নানা বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করছিলেন আইনস্টাইন। একবার আইনস্টাইন তাঁর কাছে জানতে চাইলেন, ‘আচ্ছা, এখানে নারী-পুরুষে সম্পর্ক কেমন?’ এ প্রশ্ন শুনে ওই তরুণী লজ্জায় পড়ে গেলেন। তিনি বললেন, ‘দেখুন অধ্যাপক, এখানে কিন্তু একজন পুরুষের একটিই স্ত্রী।’ একটু হেসে তাঁর হাতখানা ধরে আইনস্টাইন বললেন, ‘না, না। আমার প্রশ্নটা ওভাবে নিয়ো না। আমরা পদার্থবিজ্ঞানীরা “সম্পর্ক” কথাটা দিয়ে সহজ কিছুকে বোঝাই। আমি আসলে জানতে চেয়েছি, এখানে কতজন নারী আর কতজন পুরুষ মানুষ।’
৬. একবার এক অনুষ্ঠানে আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘আপনি একটু সহজ করে আপনার তত্ত্বটা আমাদের বোঝাবেন?’ আইনস্টাইন তখন এই গল্পটা শোনালেন।
আমি একবার বন্ধুর সঙ্গে হাঁটছিলাম। বন্ধুটি ছিল অন্ধ। আমি বললাম, দুধ পান করতে ইচ্ছা করছে। ‘দুধ?’ বন্ধুটি বলল, ‘পান করা বুঝি, কিন্তু দুধ কী জিনিস?’ ‘একটা সাদা তরল পদার্থ।’ বললাম আমি। ‘তরল আমি বুঝি, কিন্তু সাদা জিনিসটা কী?’ ‘বকের পালকের রং।’
‘পালক আমি বুঝি, কিন্তু বক কী?’
‘ঘাড় কুঁজো বা বাঁকানো ঘাড়ের এক পাখি।’
‘ঘাড় সে তো বুঝি। কিন্তু এই কুঁজো কথাটার মানে কী?’ এরপর আর ধৈর্য থাকে, বলুন! আমি তার হাতটা ধরে এক ঝটকায় টানটান করলাম। বললাম, ‘এটা এখন একদম সোজা, তাই না। তারপর ধরো, কনুই বরাবর এটা ভেঙে দিলাম। এবার তোমার হাতটা যেমন আছে সেটাকেই কুঁজো বা বাঁকানো বলে, বুঝলে?’
‘আহ্!’ অন্ধ বন্ধু বলল, ‘এবার বুঝেছি, দুধ বলতে তুমি কী বুঝিয়েছ।’
৭. একবার এক ছাত্র আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করল, ‘গত বছর পরীক্ষায় যেসব প্রশ্ন পড়েছিল, এবারের পরীক্ষায়ও ঠিকঠিক ওই সব প্রশ্নই পড়েছে।’ ‘ঠিক বলেছ।’ আইনস্টাইন বললেন, ‘কিন্তু এ বছরের উত্তরগুলো আগেরবারের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা!’
৮. স্বামী সম্পর্কে কেমন ধারণা ছিল আইনস্টাইনের স্ত্রীর? তাঁর স্ত্রীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্ব কি বুঝতে পারেন?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘না, কিন্তু আমার স্বামীকে বুঝি। আমি জানি, তাঁকে বিশ্বাস করা যায়।’
৯. ১৯৩১ সালে চার্লি চাপলিন আমন্ত্রণ জানালেন আইনস্টাইনকে। তখন সিটি লাইটস সিনেমার স্কিনিং চলছিল চাপলিনের। তো যখন চাপলিন ও আইনস্টাইন শহরের পথ ধরে যাচ্ছিলেন, অনেক মানুষ ভিড় জমায়। চাপলিন আইনস্টাইনকে বললেন, ‘সবাই আমাকে সহজেই বোঝে। এজন্যই আমার যত জনপ্রিয়তা। তা আপনাকে মানুষ এত পছন্দ করে কেন, বলতে পারেন?’ ‘আসলে’, আইনস্টাইন বলছেন, ‘কেউ আমাকে সহজে বুঝতেই পারে না বলে আমাকে এত বেশি পছন্দ করে!’
১০. এক সহকর্মী আইনস্টাইনের কাছে একবার তাঁর টেলিফোন নম্বরটা চাইলেন। তখন আইনস্টাইন একটা টেলিফোন বই খুঁজে বের করলেন এবং সে বইতে তাঁর নম্বরটা খুঁজতে লাগলেন। তখন সহকর্মীটি বললেন, ‘কী ব্যাপার, নিজের টেলিফোন নম্বরটাও মনে নেই আপনার?’ আইনস্টাইন বললেন, ‘না। তার দরকারই বা কী? যেটা আপনি বইতে পাবেন, সে তথ্যটা মুখস্থ করে মস্তিষ্ক খরচ করবেন কেন?’ Please visied My site.http://SRLove24.Tk
Friday, September 11, 2015
কিভাবে Symphony Xplorer W69Q রুট করবেন
কিভাবে Symphony Xplorer W69Q রুট এবং
CWM Recovery ইন্সটল করবেন
আপনি নিচের টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে
আপনার Symphony Xplorer W69Q (512MB &
1GB
RAM) দুইটাই রুট এবং CWM, CTR or TWRP
Recovery ইন্সটল করতে পারবেন কোন রকম
পিসির ঝামেলা ছাড়া সরাসরি আপনার
ফোন থেকে । কোন সমস্যা হলে কমেন্ট
করে জানাবেন
=> রুট করার নিয়মঃ
০১) প্রথমে KingRoot ইন্সটল
দিয়ে
ওপেন
করুন । লিংক - . http://sr6ten.wapka.me/software/list/5659280.
ওপেন করার
পর ফোন এর নাম এবং
মডেল নাম্বার দেখাবে ।
০৩) তারপর দেখবেন তালার মত একটা
কিছু আসছে ।
০৪) তার ভিতরে লেখা Root
০৫) ওই
লেখায় ক্লিক করুন ।
০৬) কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন
সাক্সেসফুল
হলে একটা টিক চিন্হ দেখতে পাবেন ।
০৭)
হওয়ার পর
ফোন রিবুট দেন ।
০৮) এখন দেখেন King User নামে
একটা app
ইন্সটল হয়েছে ।
০৯) ইয়াহ আপনার ফোন রুট
হয়ে গেছে ।
King User & Super SU এর কাজ একি তবে
King
User টা বেটার । আমি এইটাই ইউজ করি ।
আপনি চাইলে Super SU ইউজ করতে পারেন
।
=> CWM Recovery ইন্সটল করার নিয়মঃ
০১) এই জিপ ফাইলটা ডাউনলোড করুন
। ২২
মেগা বাইট । জিপ ফাইল গ্রুপে
আপলোড
করা আছে CWM Recovery.zip নামে অথবা
লিংক - on.fb.me/1KxNMmC /> ০২) জিপ
ফাইল আনজিপ
করলে আপনি ৪
টা ফাইল পাবেন (2 Recovery IMG, Flashify
APK & TXT)
০৩) এবার Flashify APK & Recovery
IMG
আপনার মেমরি কার্ডে মুভ করুন
০৪) Flashify APK ইন্সটল করুন ।
০৫)
ওপেন করে রুট
এক্সেস দিন ।
০৬) এবার Recovery Image
অপশনে ক্লিক
করে আপনার Recovery IMG সিলেক্ট করুন
০৭) ফ্ল্যাশ দেয়ার জন্য ইয়েস দিন ।
০৮) কমপ্লিট
হও্য়ার পর রিবুট
দিয়ে
Recovery তে চলে যান ।
০৯) কত সহজ তাই নাহ ।
ফাইলগুলি ফেইসবুকে গ্রুপে আপলোড করা
তাই অবশ্যই আপনাকে আমাদের
অফিসিয়াল W69Q গ্রুপে জইন করতে হবে
আজ আর নয়
ময় পেলে আমার ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসবেন
. http://www.sr6ten.Tk .
CWM Recovery ইন্সটল করবেন
আপনি নিচের টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে
আপনার Symphony Xplorer W69Q (512MB &
1GB
RAM) দুইটাই রুট এবং CWM, CTR or TWRP
Recovery ইন্সটল করতে পারবেন কোন রকম
পিসির ঝামেলা ছাড়া সরাসরি আপনার
ফোন থেকে । কোন সমস্যা হলে কমেন্ট
করে জানাবেন
=> রুট করার নিয়মঃ
০১) প্রথমে KingRoot ইন্সটল
দিয়ে
ওপেন
করুন । লিংক - . http://sr6ten.wapka.me/software/list/5659280.
ওপেন করার
পর ফোন এর নাম এবং
মডেল নাম্বার দেখাবে ।
০৩) তারপর দেখবেন তালার মত একটা
কিছু আসছে ।
০৪) তার ভিতরে লেখা Root
০৫) ওই
লেখায় ক্লিক করুন ।
০৬) কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন
সাক্সেসফুল
হলে একটা টিক চিন্হ দেখতে পাবেন ।
০৭)
হওয়ার পর
ফোন রিবুট দেন ।
০৮) এখন দেখেন King User নামে
একটা app
ইন্সটল হয়েছে ।
০৯) ইয়াহ আপনার ফোন রুট
হয়ে গেছে ।
King User & Super SU এর কাজ একি তবে
King
User টা বেটার । আমি এইটাই ইউজ করি ।
আপনি চাইলে Super SU ইউজ করতে পারেন
।
=> CWM Recovery ইন্সটল করার নিয়মঃ
০১) এই জিপ ফাইলটা ডাউনলোড করুন
। ২২
মেগা বাইট । জিপ ফাইল গ্রুপে
আপলোড
করা আছে CWM Recovery.zip নামে অথবা
লিংক - on.fb.me/1KxNMmC /> ০২) জিপ
ফাইল আনজিপ
করলে আপনি ৪
টা ফাইল পাবেন (2 Recovery IMG, Flashify
APK & TXT)
০৩) এবার Flashify APK & Recovery
IMG
আপনার মেমরি কার্ডে মুভ করুন
০৪) Flashify APK ইন্সটল করুন ।
০৫)
ওপেন করে রুট
এক্সেস দিন ।
০৬) এবার Recovery Image
অপশনে ক্লিক
করে আপনার Recovery IMG সিলেক্ট করুন
০৭) ফ্ল্যাশ দেয়ার জন্য ইয়েস দিন ।
০৮) কমপ্লিট
হও্য়ার পর রিবুট
দিয়ে
Recovery তে চলে যান ।
০৯) কত সহজ তাই নাহ ।
ফাইলগুলি ফেইসবুকে গ্রুপে আপলোড করা
তাই অবশ্যই আপনাকে আমাদের
অফিসিয়াল W69Q গ্রুপে জইন করতে হবে
আজ আর নয়
ময় পেলে আমার ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসবেন
. http://www.sr6ten.Tk .
আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটার নিন 1000-2000 খুব সহজেই
প্রথমে বলে রাখি আপনার ওয়েবসাইট এযদি ভালো কন্টেন্ট না থাকে তাহলেআপনার ভিজিটর বাড়িয়ে কোন লাভ নেই।তাই প্রথমত ভালো কন্টেন্ট দিয়েপরিপূর্ণ করুন আপনার ওয়েবসাইট। অবশ্যইকপিরাইট আইন মেনে চলুন। ভালো একটাটাইটেল এন্ড ট্যাগলাইন নির্বাচন করুন।Facebook, Twitter, Google plus,Pinterest, LinkedIn এর মত সাইটগুলোতে আপনার ওয়েবসাইট এর জন্যপেইজ তৈরি করুন। ভালো কিওয়ার্ড এবংমেটা ডিসক্রিপশন নির্বাচন করুন কন্টেন্টগুলোর জন্য। নিয়মিত কন্টেন্টআপডেট এবং শেয়ার করুন। সার্চ ইঞ্জিনগুলতে আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন।এগুলো হল প্রাথমিক এবং কমন বিষয়। চলুনএবার দেখে নেই কিভাবে ভিজিটরবাড়াবেন।আপনি সবচেয়ে সহজ উপায়ে ভিজিটরবাড়াতে চাইলে অবশ্যই ট্র্যাফিকএক্সচেঞ্জ এর বিষয়টি আসবে। হুম।আমি এখন আপনাদের এমন দুটি সাইট এরসাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার মাধ্যমেআপনি ট্র্যাফিক এক্সচেঞ্জ করেআপনার ওয়েবসাইট এ প্রতিদিন ২০০থেকে ২০০০ বা তারও বেশি ভিজিটরআনতে পারবেন ।১। Traffboost: এটি এমন একটি সাইট যারমাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এঅনেক রিয়েল ভিজিটর আনতেপারবেন। প্রথমে এখানে http://traffboost.net?ref=U37 .একাউনটখুলুন।এর পর আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন।এখন আপনাকে যেটা করতে হবেসেটা হল অন্যদের ওয়েবসাইটTraffboost এর মাধ্যমে ভিজিট করুন।তাহলে আপনি টোকেন পাবেন। যতবেশি টোকেন তত বেশি রিয়েলভিজিটর পাবেন। এখান থেকে আপনিএকাউনট খুলতে পারবেন।
আজ আমি দেখাবো কিভাবে সুন্দর পরীপাটি একটি Wapka ওয়েবসাইট তৈরী করা য়ায়
সবাই কেমন আছেন। আশা করি ভাল আছেন।সেই দিন দেখিয়ে ছিলাম কিভাবে clixsenseথেকে income করা যাই.........আমি তোমাদেরকে আরো অনেক ptc সাইট এর সাথে পরিচয়করে দেব....এগুলো 100% টাকা পেমেন্ট করেথাকে....এগুলো কে বিশ্বাস করতে পার...।তোমাদের কে 1/2 hours সময় দেতে হবেরেগুলার কাজ কর income করতে পারবে.... আজতোমাদের কে দেখাব কিভাবে neobux থেকেincome করতে হয়....PTC -শব্দের অর্থ হচ্ছে Paid To Click । এইPTC এর কাজ নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু অর্ধসত্যধারণা প্রচলিত আছে। গুনীজনেরা বলেগেছেন, অর্ধসত্য মিথ্যা অপেক্ষা ভয়ংকর। এখানেও ঠিক তাই । আমাদের প্রচলিত ধারণাগুলো হলোযত ক্লিক তত টাকা , ক্লিক করে মাসে লক্ষ লক্ষটাকা আয় করা যায় । কিন্তু আসলে সবই ভুল ধারনা ।প্রাথমিক পর্যায়ে এই কাজ শুরু করলে স্বাভাবিকঅবস্হায় মানে সল্প পরিশ্রমে এর মাধ্যমে খুববেশি আয় করা যায় না । তবে পরিশ্রম করলে ও ধৈযধরলে এবং Refer করে আয় বৃদ্ধি করা যায় ।ইন্টারনেট এ ক্লিক এর উপর হাজার হাজার সাইট আছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এগুলোর 90% এ ভুয়া ।এগুলোতে ক্লিক করলে আপনি ঠিক এ একাউন্ট এব্যালান্স দেখতে পাবেন । কিন্তু ই দেখা পর্যন্তএ সীমাবদ্ধ । ওই টাকা আপনি আর তুলতে পারবেননা । হাতে ও পাবেন না ।এই জন্য আপনাদের PTC-Investrigation এরPaying সাইট নির্বাচন করতে হবে । আমি আপনাদেরঐ Paying সাইট গুলার লিস্ট দিবো এবং ঐ সাইট হতেভাল আয় করার ট্রিক শিখাব ।Neobux:-PTC -সাইটের মধ্যে Neobux হচ্ছে FATHER OFALL PTC SITE. Neobux এর প্রায় 3 কোটিMember আছে। বিশ্বাস হচ্ছেনা।না হয়ারি কথা। একটিPtc সাইট এর কি ভাবে এত Member থাকতে পারে।এর জন্যই আমি প্রথমে বলছিলাম সব PTC সাইট ভুয়ানা। প্রতিদিন ওরা 1 কোটি (বাংলাদেশি টাকা হিসাবে)Taka Payment করে। মাসে ০0 কোটি টাকা !!!!!কিভাবে SIGNUP করবেন:-1.Registration -করতে প্রথমে ClickHere করেন।2.তারপরে উপরের দিকে ডান পাশে কর্নারেRegister-এ Click করেন।3. User Name অংশে নাম দিন,Password দিন,Emailদিন, Payza/Paypal অংশে যে Email ইমেইলঅংশে দিয়েছেন সেই Email ই দেন। পরে এ
কিভাবে ওয়েবসাইটে ইনকাম করবেন
বন্ধুরা আজ আমি তোমাদের সামনে যে টিউন নিয়ে আসছি তা হল কিভাবে ওয়েবসাইটে এড বসিয়ে ইনকাম করবেন আপনাকে যা করতে হবে তা হলwap4dollar.com/refer.php?refer=toc2m516plএখানে Reg করুন email ও Site add করে Reg ক্লিক করুন তারপর email confirmed করুন তারপর Ad code গুলো আপনার Site Add করুন ।যেভাবে Eran হবে Visitor এর প্রতি 150 ক্লিক এ 1$ দেয় । যদিও ক্লিক এর একটু সংখ্যা বেশি । তবে 100% Prement দেয় ।এর সুবিধা ও অনেক 0.15$ হলে রিচাজ করা যায় তাছাড়া তো Prement দেয় Bkash,Paypal, etc তাই জলদি Regকরুন আর টাকা ইনকাম করুন
Subscribe to:
Posts (Atom)