Link Collider - Best SEO Booster

Wednesday, October 21, 2015

আউটসোর্সিং থেকে টাকা ইনকাম



ইদানিং বাংলাদেশে খুব বেশি মাতামাতি হচ্ছে আউটসোর্সিং (Outsourcing) নিয়ে। রাতারাতি বড়লোক হবার বাহারি ও রকমারি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষকে আকৃষ্ট করার পায়তারায় মত্ত আছে একটি শ্রেনী। অনলাইনে আয় করার এইসব বাহারি বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে প্রতারিতও হচ্ছেন অনেকে। অনেকে আউটসোর্সিং ও অনলাইনে আয় বিষয় দুটোকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলছেন।

যখন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁর নিজের বা প্রতিষ্ঠানের কাজ ইন-হাউজ না করে বাইরের কাউকে দিয়ে করিয়ে নেয় তখন সেটি হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হচ্ছে যখন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে থাকেন তখন তাঁকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে আউটসোর্সিং নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে সেটা মূলত ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের আউটসোর্সিং। ব্যবসায়িকভাবে আউটসোর্সিং সার্ভিসের শিল্পটা এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। এটা ঠিক আউটসোর্সিং সার্ভিস দেয় এমন অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে এবং দিন দিন এটি বাড়ছে। অনেকের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ শুরু করে উদ্যোক্তা হবার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে, এটি সত্যিই আশা ব্যঞ্জক।
ওডেস্কঃ

ওডেস্ক ডট কম (oDesk.Com) বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট (Freelancing Sites)। এখানে ঘন্টাপ্রতি এবং ফিড প্রাইস এ দুধরণের কাজ পাওয়া যায়। কাজের পেমেন্ট নিশ্চয়তা দেওয়া হয় ঘন্টাপ্রতি কাজ করলে। আর ফিড প্রাইসে অর্থপ্রাপ্তি নির্ভর করে আপনার নিয়োগকারীর উপর। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সবাই ওডেস্কের ঘন্টাপ্রতি কাজ রেকমেন্ড করেন।

ফ্রিল্যান্সারঃ

অনলাইনের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সার ডট কম (Freelancer.Com)। প্রতিষ্ঠানটি একদম শুরু থেকেই নানারকম প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে, আর এ প্রতিযোগিতার কারণেই হয়ত প্রতিষ্ঠানটির নাম শুনে থাকবেন আপনারা। সর্বশেষ এসইও অ্যান্ড রাইটিং প্রতিযোগিতায় ওয়ার্ল্ড চ্যা¤িপয়ন হয় বাংলাদেশি ডেভসটিম লিমিটেড। এই সাইটটিতে সব কাজই ফিড প্রাইস নির্ভর। ঘন্টাপ্রতি কাজের কোন সিস্টেম এখনো চালু হয়নি। এদের বিভিন্ন মেম্বারশীপ সিস্টেম আছে যেটার মাধ্যমে আপনি টাকা খরচ করে বাড়তি সুবিধা ভোগ করতে পারেন।

ইল্যান্সঃ

ওডেস্ক এর মত ইল্যান্স ডট কম(Elance.Com) আরেকটা জনপ্রিয় সাইট এবং এটাও ঘন্টাপ্রতি কাজে পেমেন্ট এর নিশ্চয়তা দেয়। বাড়তি সুবিধা হলো ফিড প্রাইজের কাজের ক্ষেত্রেও এরা পেমেন্ট গ্যরান্টি সুবিধা দেয় যেটাকে এস্ক্রো বলে। এখানেও ফ্রিল্যান্সারের মত মেম্বারশিপ সিস্টেম আছে।

গুরু ঃ

আমাদের বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উপরের তিনটা কো¤পানি ই বেশি জনপ্রিয়। এদিক থেকে গুরু ডট কম (guru.com) খুব একটা জনপ্রিয় নয়। তবে যেহেতু এখানে লোকজনও কম, সুতরাং নতুনরা চাইলে এখানে একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন! তবে নতুন করে এটাতে ঘন্টাপ্রতি কাজের সিস্টেম চালু করা হয়েছে যেখানে পেমেন্ট নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। এছাড়াও আরো আছে, জুমলা ল্যান্সার এবং ফ্রিল্যান্সার সুইচ ইত্যাদি সাইটেও মোটামুটি ভাল মানের কাজ পাওয়া যায়। আগামী  Part এ দেখাবো কিভাবে টাকা আনবেন কিভাবে কাজ পাবেআমার সাইট থেকে ঘুড়ে আসবেন Plz

বৃষ্টির দিনের প্রেম

প্রাকৃতিক ঘটনাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর সম্ভবত বৃষ্টি । বৃষ্টিতে ভেজা সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতিগুলোর একটি । জানালা দিয়ে হাত বের করে প্রায় সবাই হাতে বৃষ্টির ফোঁটা ফেলি । কিন্তু কজনই বা এই বৃষ্টিবিন্দুর গতিবেগ নিয়ে মাথা ঘামিয়েছি ?
মাঝারি আকারের মেঘগুলোর বসবাস মাটি হতে গড়ে ৮ কিলোমিটার উপরে । এত উচ্চতা হতে অভিকর্ষের প্রভাবে বৃষ্টির ফোঁটাগুলো যখন পতিত হয়, তখন ভুপৃষ্ঠে পৌঁছার সময় এগুলোর বেগ হওয়ার কথা সেকেন্ডে প্রায় ৩৯৬ মিটারের মতো । এই বেগ যে কতটা বেশি ও ভয়ঙ্কর, একটি উদাহরণ দিলেই তা স্পষ্ট হবে । সাধারণ রাইফেলের বুলেটের গতিবেগ যেখানে শুরু হয় সেকেন্ডে ১৮০ মিটার থেকে, সেখানে বৃষ্টিবিন্দুর বেগ সেকেন্ডে ৩৯৬ মিটার ! বৃষ্টিবিন্দুগুলো এত উচ্চ বেগে ভূপাতিত হওয়ার কথা ছিল(হলে কী হতো তা পরে বলছি) , কিন্তু বাস্তবে তা হয় না । এত উচ্চবেগে না পড়ার মূল কারণ হলো সান্দ্রতা ।
কোনো প্রবাহী(যেমন তরল বা বায়ু) প্রবাহিত হওয়ার ক্ষেত্রে কতটুকু বাধাগ্রস্থ হয় , তার পরিমাপই হলো সান্দ্রতা । ঘর্ষণ যেমন দুটি কঠিন পদার্থের আপেক্ষিক গতিকে বাধা দেয়, সান্দ্রতা তেমনি প্রবাহীর দুটি স্তরের আপেক্ষিক গতিতে বাধা দেয় ও গতি ব্যাহত করতে চেষ্টা করে । ঘর্ষণ বল নির্ভর না করলেও সান্দ্রতা বলের মান ঠিকই প্রবাহীর স্তরদ্বয়ের ক্ষেত্রফলের ওপর নির্ভর করে । একারণে অপেক্ষাকৃত বড় আকারে ফোঁটায় সান্দ্রতা বল বেশি কাজ করে । তবে আকার বড় হওয়ার কারণে ফোঁটাটির ওজনও বেড়ে যায় । ফলে বৃষ্টিবিন্দুর নীট বেগ বৃদ্ধি পায় ।
আবার সান্দ্রতা সম্পর্কিত স্টোকসের সূত্র হতে সহজেই দেখানো যায় যে, বস্তুর উপর বাধাদানকারী বল তার বেগের সমানুপাতিক । অর্থাৎ কোনো সান্দ্র প্রবাহী, যেমন বাতাসের মধ্য দিয়ে যদি কোনো গোলক যেমন বৃষ্টির ফোঁটা অভিকর্ষের প্রভাবে পতিত হয়, তাহলে শুরুতে অভিকর্ষজ ত্বরণের কারণে এর বেগ বৃদ্ধি পেতে থাকবে এবং সাথে সাথে এর উপর বাধাদানকারী বলও বৃদ্ধি পেতে থাকবে, ফলে বৃষ্টিবিন্দুটির নীট ত্বরণ কমতে থাকবে । এক সময় নীট ত্বরণ শুন্য হয়ে যাবে এবং ফোঁটাটি ধ্রুব বেগ নিয়ে ভূপৃষ্ঠে পতিত হবে। এই বেগটি অবশ্য বিভিন্ন বইয়ে অন্ত্যবেগ নামে পরিচিত ।
অর্থাৎ বুঝাই যাচ্ছে , বৃষ্টিবিন্দুগুলো কত বেগে পতিত হবে তা আর মেঘের উচ্চতার উপর নির্ভর করছে না । বরং নির্ভর করছে তার আকারের উপর । মাঝারি রকমের বৃষ্টিপাতের(যে বৃষ্টিটা আরামদায়ক বলা যায়) সময় পতিত পানিবিন্দুগুলোর অধিকাংশেরই ব্যাসার্ধ হলো .২৫ থেকে ১.২৫ মিলিমিটারের মধ্যে । এখন তির্যক বায়ুপ্রবাহ না থাকলে , অন্ত্যবেগের ধারণা ব্যবহার করে ও সান্দ্রতা সম্পর্কিত বিভিন্ন সমীকরণের মাধ্যমে দেখানো যায় যে, .৫ মিলিমিটার ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট একটি বৃষ্টিবিন্দু সেকেন্ডে প্রায় ৩০ মিটার বেগে মাটিতে পতিত হবে ।
অর্থাৎ, দেখা যাচ্ছে বৃষ্টি আর ৩৯৬মিঃ/সেঃ বেগে পতিত হয় না । বরং এমন একটি বেগে পতিত হয়, যে বেগ টিনের চালে অপূর্ব ছন্দের সৃষ্টি করে ; মানব মনে জাগিয়ে তোলে প্রেমভাব । এই পরিমিত বেগে বৃষ্টিবিন্দুপতন ঘটে বলেই সকলে , বিশেষতঃ কিশোর কিশোরীরা বৃষ্টিতে ভিজতে এত উন্মুখ থাকে ।
ভেজার সময় যখন কপোল বেয়ে বারিধারা সারা দেহে ছড়িয়ে পড়ে, তখন যে অপূর্ব শিহরণ দেহে দোলা দিয়ে যায় তার বর্ণনা নাহয় নাই দিলাম । আর এই সান্দ্রতা না থাকলে বৃষ্টিতে বাড়ির চাল হয়তো সহজেই ক্ষয়ে যেত ; বৃষ্টিপতনের সুললিত ধ্বনিটা তখন শব্দদূষণে পরিণত হতো ।
প্রেমিকযুগল আর দুজন দুজনার হাত ধরে বৃষ্টিতে ভেজার অপরূপ আনন্দখানি উপভোগ করতে পারতো না । চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়া যায়, সান্দ্রতা না থাকলে বৃষ্টিপ্রেম শব্দটিরই উদ্ভব ঘটতো না, সৃষ্টি হতো না শত শত ভালোলাগার গান যেগুলোর কেন্দ্রবিন্দু ছিল বৃষ্টি । এত এত কবি হয়তো বৃষ্টি আর প্রেম নিয়ে কোনো কাব্যই রচনা করতেন না, বরং কবি সুকান্ত হয়তো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন বোমা বর্ষণের সাথে বৃষ্টির মিল খুঁজে বের করে একখানি কষ্টের কবিতা লিখে বসে থাকতেন ।
শিলাবৃষ্টি আমাদের নিকট যতটুকু ক্ষতিকর আর অবাঞ্চিত ঠেকে, আমাদের অতি প্রিয় বৃষ্টিও ঠিক ততটুকুই অনাবশ্যক আর অবাঞ্চিত হতো যদি সান্দ্রতা না থাকতো ।
কন্টেন্ট ক্রেডিট ঃ দীপ্ত আকাশ, www.bigganschool.org/blog/507

Tuesday, October 20, 2015

নিজে নিজেকে যে প্রশ্নগুলো করতে হয় না ?


‘লোকে কী বলবে?’ কিংবা ‘কাজটা কি ঠিক করছি?’
এই প্রশ্নগুলোর কারণে রাতে চোখের ঘুম হারাম
করার কোনো মানে হয় না।
এই বিষয়ে কি আদৌ আপনার কিছু করার আছে? উত্তরটা
যদি ‘না’ হয় তবে উচিৎ হবে নিজেকে নিয়ে এরকম
প্রশ্ন বন্ধ করা।
এই ধরনের প্রশ্ন বাদ দিয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিতে
জীবনের পথে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে
মনোবিদ্যাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইট।
লোকে কী বলবে?
আপনি যাই করুন না কেনো কিছু লোক আপনাকে
ভুল মনে করবেই। তাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে এসব
কথায় কান না দেওয়া।
আমি কি সঠিক পথে চলছি?
হয়ত আপনার কর্মপন্থা সঠিক, হয়ত না। পরিস্থিতি যাই
হোক না, কোনো বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা
করলে তা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলবে। তাই
দুশ্চিন্তা থামিয়ে নিজের লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ করে
যাওয়াই ভালো।
আমি কী উপযুক্ত?
অবশ্যই আপনি উপযুক্ত। নিজের উপর আস্থা হারিয়ে
নিজের স্বপ্নের জীবনকে জলাঞ্জলি দেওয়া
উচিৎ নয়।
সবাই হয়ত আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করে
হয়ত আপনি কোনো ভুল করেছেন এবং সবাই এই
সুযোগে আপনাকে নিয়ে গাল ভরে হাসাহাসি
করছে। মানুষকে হাসতে দিন। আপনার উচিৎ
নিজেকে আরেকবার সুযোগ দেওয়া এবং
সবাইকে ভুল প্রমাণীত করা।
ইস! আমার যদি…
জীবনে সবসময়ই কোনো না কোনো কিছুর
আকাঙ্ক্ষা বা অপূর্ণতা থেকেই যাবে। তবে এই
অপূর্ণতা জীবনের সুখ নষ্টের কারণ করে
তোলা উচিৎ নয়।
সে আসলে কী বোঝাতে চাইল?
কমবেশি আমরা সবাই মানুষের কথার মাঝে লুকানো
কোনো অর্থ আছে কিনা তা বোঝার চেষ্টা করি।
তবে সবসময় কথার পেছনে লুকয়িত কোনো
অর্থ নাও থাকতে পারে। সব কথার মর্ম উদ্ধার করা
আপনার কাজ নয়।
আমি ওই কাজটা কেনো করলাম?
হয়ত ওই সময়ে বা ওই পরিস্থিতিতে কাজটা করা ঠিক
ছিল। অথবা হয়ত আপনি অত্যন্ত সাদাসিধা ছিলেন। যাই
হোক না কেনো শিক্ষাগ্রহণ করুন এবং সামনে
এগিয়ে যান।
যদি সে না বলে?
মনের ইচ্ছা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে সারা জীবন
আফসোস করার চাইতে ঝুঁকি নেওয়াই বুদ্ধিমানের
কাজ।
যদি আমি ব্যর্থ হই?
একবারেই চেষ্টা না করার চাইতে, চেষ্ট করে
ব্যর্থ হওয়া ভালো।
আমি কি এই অবস্থায় থাকতে চেয়েছিলাম?
এই প্রশ্নের ইতিবাচক উত্তর পাওয়াটা বেশ দূর্লভ,
তবে এখানেই এর সৌন্দর্য। জীবনে চলার পথে
ভুল হওয়াই স্বাভাবিক। জীবন নিয়ে অতিরিক্ত হিসাব করা
বন্ধ করে প্রতিটা দিন উপভোগ করার চেষ্টা করুনআমার সাইট থেকে একবার ঘুরে আসবেন

Sunday, October 18, 2015

হেড ফোন ছাডা মোবাইলে রেডিওশুনুন খুব সহজে

Please visit my website
হেড ফোন ছাডা মোবাইলে রেডিওশুনুন খুব সহজে। ধরুন আপনার হেড ফোনটা হারিয়ে গেছে। এখন রেডিও শুনতে পারছেননা???

চিন্তার কোন কারন নাই, মোবাইল ফোন টিপস অ্যাপটি আপনার সাথে আছে না? 

একটা কাজ করেন, সিগারেটের প্যাকেটের ভিতর সিলভারের যে কাগজটা থাকে তা সংগ্রহ করে হেড ফোনের মাথার মত চিকন করে মোবাইলের ইয়ার ফোনের সকেটে ঢুকিয়ে দিন, এবার দেখুন আপনার মোবাইলে ইয়ার ফোনের চিহ্ন আসবে, ব্যাস কাজ শেষ। 

এবার আনলিমিটেড রেডিও শুনুন।

Bangladesh এ DTH চালু করা দরকার


বাংলাদেশী টিভি দর্শকদের জন্য সবচেয়ে ভাল
বিকল্প হবে DTH..
বিগত দশকগুলেতে বিভিন্ন ইলেকট্রিক
গ্যাজেটের উদ্ভাবন সত্ত্বেও সারা বিশ্বের
মানুষের কাছে টেলিভিশন এখনও বিনোদনের
অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। এ চিত্র
বাংলাদেশেও আলাদা নয়, যেখানে বিনোদনের
মাধ্যম খুবই কম। বাংলাদেশী জনগন বিভিন্ন তথ্য,
সংবাদ ও বিনোদন লাভের জন্য তাদের অবসর
সময়ের উল্লেখযোগ্য সময় টেলিভিশনের
পেছনে ব্যয় করে থাকে।
১৯৯০ সালের গোড়া থেকে ক্যাবেল
সংযোগের কারনে বাংলাদেশের শহর অঞ্চলের
বিনোদনে পরিবর্তন হতে শুরূ করে। বর্তমানে
ক্যাবেল সংযোগ জেলা শহরসহ কিছু কিছু গ্রাম
অঞ্চলেও পৌছে গেছে। তবে এখনও দেশের
একটা বড় অংশ ক্যাবেল সংযোগের আওতার বাইরে
অবস্থান করছে। শহর ও নগর অঞ্চলের ক্যাবেল
সেবার মান উন্নত নয়। তাই বিনোদন চাহিদা মেটানের
জন্য গ্রাম ও পৌর অঞ্চলের মানুষেরা ব্যয়বহুল বড়
বড় ডিশ এন্টেনা কিনে থাকে।
এক্ষেত্রে DTH এর প্রধান সুবিধার কথা বিবেচনায়
আসতে পারে। DTH স্যাটেলাইট নির্ভর হওয়ায়
কোন রকম সিমাবদ্ধতা ছাড়াই বাংলাদেশের যেকোন
প্রান্তে এই সুবিধা পৌছে দেওয়া সম্ভব। DTH
সম্বন্ধে সকলের একটা ভ্রান্ত ধারনা হলো যে
এই সেবা শুধু মাত্র ধনীলোকদের জন্যেই। এটি
ভুল ধারনা। বিভিন্ন আয়ের মানুয়ের জন্য DTH-এ
পর্যাপ্ত সহজলভ্য চ্যানেল আছে। আবার সাধারন
মানুষ নতুন টিভি না কিনেই তাদের প্রচলিত CRT
টিভিতেই এই সেবা পেতে পারে।
শহর অঞ্চলে পর্যাপ্ত ফ্ল্যাট টিভি থাকায় দর্শকদের
বিনোদন সহ ছবি, ও শব্দের গুনগত মানের চাহিদাও
পরির্বতন হয়েছে। দর্শক এখন উন্নত মানের ছবি,
শব্দসহ বিরতিহীন ভাবে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে
চায়। HD টেলিভিশন তাদের এই চাহিদাটাকে আরও
বাড়িয়ে দিয়েছে কারন এগুলো অনেক বেশী
স্বচ্ছ ছবি প্রদর্শন করতে পারে।
LCD/LED টেলিভিশনগুলোর সর্বোচ্চ উপযোগিতা
প্রচলিত কেবল সংযোগের মাধ্যমে পাওয়া যায় না।
LCD/LED টেলিভিশন অনেক উন্নতমানের ছবি
প্রদর্শন করে থাকে। কিন্তু দর্শক প্রচলিত কেবল
সংযোগ দিয়ে LCD/LED তে উন্নত মানের ছবি
উপভোগ করতে পারে না। আশার কথা হলো DTH
প্রযুক্তি শিগ্রই আসছে। DTH এই সমস্যার সমাধান
করে দর্শকদের উন্নত মানের ছবি উপভোগ
করার সুবিধা করে দেবে। বাংলাদেশে DTH ব্যবহার
বাড়ার সাথে সাথেই দর্শকেরা উন্নত সিগনাল সহ উচ্চ
মানের অডিও ও ভিডিও উপভোগ করতে পারবে।
এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে DTH প্রযুক্তি
দর্শকদের সর্বোচ্চ বিনোদনের সুযোগ
করে দেয়। উন্নতমানের অডিও ও ভিডিও ছাড়াও
আরও কিছু সুবিধা আছে যার জন্য বাংলাদেশী টিভি
দর্শকদের জন্য DTH সবচেয়ে ভাল বিকল্প হতে
পারে। উদাহরন স্বরূপ, DTH ডিভাইস কোন প্রকার
তার ছাড়াই দেশের যে কোন প্রান্তে স্থাপন করা
যেতে পারে। বিভিন্ন মানের (SD,HD) প্রচুর
চ্যানেল নিজস্ব পছন্দ অনুযায়ী ব্যবহার করার
সুযোগ আছে। DTH এর আরেকটি সুবিধা হলো
যে সবগুলো চ্যানেল ডিজিটাল মানের। প্রচলিত
কেবল সংযোগুলো এনালগ হওয়ায় বেশীর ভাগ
চ্যানেল অত্যন্ত খারাপ মানের এমনকি কিছু দেখাও
যায় না। তাছাড়া DTH তে ডলবি সাউন্ড সিস্টেম
উপভোগ করা যায় যা কেবল সংযোগে সম্ভব নয়।
এসব অসাধারন সুবিধার কারনে Direct to Home
বাংলাদেশী দর্শকদের কাছে খুব আকর্ষনীয় ও
উপযুক্ত। কিছু কিছু দেশীয় চ্যানেল ইতিমধ্যে HD
মানের ছবি সম্প্রচার করছে এবং আরও কিছু শুরূ করার
অপেক্ষায়। যারা HD টিভি সেট থেকে সর্বোচ্চ
সেবা পেতে চান তাদের জন্য DTH অবশ্যই
সবচেয়ে ভাল মাধ্যম।আমার সাইট থেকে ঘুরে আসবেন Plz

Saturday, October 17, 2015

পৃথিবীটা যদি আরও বেশি জোরে ঘুরতো…

পৃথিবীটা যদি আরও বেশি জোরে ঘুরতো…
আমরা আজ ঘরে বসে বসে টেলিভিশন দেখছি কিংবা চেয়ারে বসে বসে এইচ জি ওয়েলস এর সায়েন্স ফিকশন পড়ছি । এই বসে থাকার সময় আমরা কি স্থির আছি ? না। আমরা তো আদৌ স্থির নই ! কখনোই আমরা স্থির থাকি না ।

পৃথিবীটা ঘুরছে সূর্যের চারপাশে । পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় এক লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে । সেই হিসেবে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় সতের হাজার কিলোমিটার পথ যায় । পৃথিবী চলছে এই বিপুল বেগে আর আমরাও আছি পৃথিবীতে । তাই আমরাও প্রতি ঘণ্টায় লক্ষ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিচ্ছি । স্থির নই কেহই । এখন এখানে কথা জাগে পৃথিবী তো সূর্যের চারপাশে ছুটছে বৃত্তাকারে । সাথে সাথে পৃথিবী নিজের অক্ষেও ঘুরছে প্রতিনিয়ত । যদি আমরা ছুটেই চলি তবে তো কৌণিক গতিবেগের কারণে আমরা বাইরের দিকে ছিটকে পড়তাম । হারিয়ে যেতাম অনন্ত মহাশূন্যে । তারপরও যাই না কেন ? এই না যাবার কারণ হল অভিকর্ষ ।

অভিকর্ষ বল প্রতিনিয়ত আমাদের উপর প্রযুক্ত হচ্ছে । পৃথিবী তার অভিকর্ষ বল দিয়ে আমাদের টেনে রাখছে মাটির সাথে । পৃথিবীর অভিকর্ষ বল আর ঘূর্ণন বলে কাটাকাটি হয়ে যায় পরস্পর । তাতেই আমরা হাড়িয়ে যাই না মহাশূন্যে । অভিকর্ষ বল কতটাই না দরকারি আমাদের জন্য ।
আমরা আরেকটা জিনিস দেখতে পারি ,- পৃথিবীর এই ঘূর্ণন যদি ৫০ গুন বাড়িয়ে দেয়া যেত তবে দেখা যেত মানুষ সহ অন্য কোনো কিছুই মাটিতে আর থাকতে পারছে না । তখন এই ৫০ গুন বিপুল ঘূর্ণন বেগের সাথে অভিকর্ষ বল কাটাকাটি করে কুলিয়ে ওঠতে পারতো না । পৃথিবী পৃষ্ঠে থাকার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ বল না থাকায় হাড়িয়ে যেত শূন্যে।
আবার অভিকর্ষও যদি বেড়ে যেত কয়েক গুন তবেও দেখা যেত হরেক ঝামেলা । যদি অভিকর্ষ দুই গুন বেড়ে যায় তবে প্রত্যেকটা মানুষের ওজন হয়ে যাবে তার ওজনের দ্বিগুণ ।

সহজ কথায় প্রত্যেককে তার নিজের ওজনের সমান ওজন বয়ে চলতে হবে সবসময় । যদি বেড়ে ১০ গুন হয়ে যেত তবে মানুষ নিজের ওজনে নিজেই মারা যেত । ঠিক এই কারণটার জন্যই মানুষ অন্য কোনো গ্রহে বসবাসের কথা চিন্তা করলে পৃথিবী সদৃশ গ্রহের কথা মাথায় রাখে সবার আগে ।

বিশাল বড় কোনো গ্রহে গেলে তার নিজস্ব অভিকর্ষও হবে বিশাল । এই বিশাল অভিকর্ষে মানুষ চেঁচে থাকতেই হবে দায় ।

আমাদের কতই না ভাগ্য আমরা একসাথে এই উপযুক্ত জায়গাটা পেলাম । যেখানে ঘূর্ণনও বেশি না, আবার অভিকর্ষও বেশি না । সবকিছুই যেন একদম মাপে মাপে । দারুণ ভাগ্যবানই বলতে হবে আমাদের।

কিভাবে আপনার Wapka site google add করবেন এবং Screenshort সহ[ Part 2]


বন্ধুরা পাট ১  আমারা শিখেছিলাম Add porarti করার veryfi  করা । এখন আমারা শিখবো কিভাবে Sitemap তৈরী করা প্রথমে Edit site>Golobal setting >Head tag meta style > Sitemap. Xml গিয়ে 1,2,3,4,5,6,7,.........500,forums লিখিত আগে F1235577,f3678326 .লিখে Set করুন Rebots tXt গিয়ে [Code] User-agent: Mediapartners-Google<br />User-agent: Googlebot<br />User-agent: Alexabot<br />User-agent: googlebot-image<br />User-agent: googlebot-mobile<br />User-agent: MSNBot<br />User-agent: Slurp<br />User-agent: Teoma<br />User-agent: twiceler<br />User-agent: Gigabot<br />User-agent: Scrubby<br />User-agent: Robozilla<br />User-agent: Nutch<br />User-agent: ia_archiver<br />User-agent: baiduspider<br />User-agent: naverbot<br />User-agent: yeti<br />User-agent: yahoo-mmcrawler<br />User-agent: psbot<br />User-agent: asterias<br />User-agent: yahoo-blogs/v3.9<br />User-agent: *<br />Disallow:<br /><br />Sitemap: <a href='http://srheart24.ga/sitemap.xml'>http://srheart24.ga/sitemap.xml</a><br />Sitemap: <a href='http://www.srheart24.ga/sitemap.xml'>http://www.srheart24.ga/sitemap.xml</a><br />Sitemap: <a href='http://srheart24.ga/sitemap.xml'>http://srheart24.ga/sitemap.xml</a>[/Code] শুধু আপনার Site nane Change করবেন  এবার এই খানে গিয়া Sitemap তৈরী করুনএখানে আপনার Wapste Link িয়ে Summitকরবেন খুন possess হচ্ছে  এবার Google wapmaster tools গিয়া Crew নামে Optino আছে সেখানে Ad site click করে সেখানে Sitemap.Xml লিখে Submit করুন এবার Crew Option একই জায়গায় Rebot.Txt গিয়া Sumbmit করুন হয়ে গেলো আপনার Google Add .আমার সাইট থেকে ঘুরে আসবেন Please

Wednesday, October 14, 2015

কিভাবে আপনার Wapka Site Google Submit করবেন Screenshort সহ দেখুন [Part 1]

বন্ধুরা কেমন আছেন ক্ষনিকের জীবনের সাথে থাকলে সবাই ভালই থাকে । আজ আমি দেখাবো কিভাবে আপনার Website Google add করবেন সবাই CompuTER Screenshort দেখায় আমি মোবাইল Screenshort দেখাবো।তবে সব একই। প্রথমে Google wapmastet Toll এ যাবেন মানে এইখানে ক্লিক করুন তাঁর পর Gmail এবং Passward login করুন তারপর Add porarti ক্লিক করুন নিচের চিএ দেখুন
তার আপনার website এর Domain Name লিখবেন যেমন http://SRHeart24.ML এভাবে । আর অবশ্যই Http:// দিবেন www দিবেন না তারপর Continue ক্লিক করুন ।এইবার Veryfi করার পালা প্রথমে Alternate Method ক্লিক করুন যেমন নিচের চিএ দেখুন
তারপর Html tag ক্লিক করুন সেখানে একটা কোড দেওয়া আছে যেমন চিএ দেখুন
ঔ কোড কপি করে আপনার Site এর ভিতর EDIT SITE  এ যান  যারা নতুন তারা তারা আসলে  Edite কোনটা তাও বুঝতে পারে না । কোন সমস্যা না ই আমি ত অাছি নিচের Screenshort দেখুন
Golobal setting এ যান তারপর Head tag meta stlye যান সে ঔ কোড টা করেছিলাম সেটা Paste করুন Set ক্লিক করুন এখন আপনাকে যেতে হবে Google wapmaster toll সেখানে দেখেন Veryfi আছে নিচের Screenshort দেখুন 
Veryfi ক্লিক করুন তারপর দেখাবে নিচের চিএ মত
লেখা ওঠবে Congratulate you success onership তারপর Continu ক্লিক করুন আজ এই পর্যন্ত । লেখাপড়াও আছে পাট ২  দেখাবো কিভাবে Sitemap , Rebot txt , Submit করতে হয়  । ভুল হলে ক্ষমা করবেন আমার নিজের একটী website আছে ভালো লাগলে থ ঘুরে আসতে পারেন


ব্যায়াম কখন করবেন আর কখন করবেন না

সব কাজেরই কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে। সেগুলো মেনে চললে বিপত্তি ঘটার সম্ভাবনা থাকে খুবই কম। আবার সামান্য অনিয়মে ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা। শরীর ফিট রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম একটি ভালো অভ্যাস। ব্যায়ামেরও রয়েছে কিছু নিয়মকানুন কিন্তু আমরা অনেকেই সেগুলো ঠিকভাবে জানি না। আবার জানলেও তা মানি না। কিন্তু নিজেকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে হলে ব্যায়াম করার নিয়মগুলো ভালোভাবে জানতে হবে এবং মেনে চলারও চেষ্টা করতে হবে। এখানে বলা হলো ব্যায়াম শুরুর এমন কিছু কথা, যা জানাটা জরুরি।

১. ভরা পেটে ব্যায়াম একদমই করবেন না। তবে খুব বেশি খিদে পেলে তো কষ্ট হবেই। তাই শুরুর আগে দুটি টোস্ট বা একটা আপেলের মতো হালকা কিছু খেতে পারেন।

২. খুব টাইট বা শক্ত পোশাক পরে ব্যায়াম করা ঠিক না। টাইট পোশাক পরলে আপনার করা ভঙ্গিমা কোথাও বাধা পেতে পারে। এর ফলে ব্যায়ামের পুরো সুফল পাবেন না।

৩. জোরে হাঁটা, জগিং বা পায়ের ওপর চাপ পড়বে এমন ভারী ব্যায়াম করার আগে অবশ্যই ভালো ট্রেনিং শু পরবেন। তা না হলে পায়ের সন্ধি বা কোষগুলোতে চাপ পড়ে তো ব্যাথা করবেই, সাথে সাথে পিঠেও ব্যাথা হতে পারে।

৪. ব্যায়াম করার সময় নিঃশ্বাস স্বাভাবিকভাবে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। কখনও খুব কষ্ট করে নিঃশ্বাস নেবেন না। ভালোভাবে নিঃশ্বাস যেন নিতে পারেন এমন করেই ব্যায়াম করবেন। তবে আসন বা যোগব্যায়ামের সময় নিঃশ্বাস নেওয়ার রীতি অবশ্যই আলাদা। এক্ষেত্রে পুরোপুরি আসনের নিয়ম মানতে হবে।

৫. শুরুতেই অনেক সময় ধরে অনেক ভারী ব্যায়াম করবেন না। প্রথমে হালকা ব্যায়াম কম সময় ধরে করুন। প্রতিদিন একটু একটু করে বাড়ান।

৬. ব্যায়াম করার সময় শারীরিক কষ্ট হওয়া মাত্র ব্যায়াম থামিয়ে দেবেন। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ বা প্রশিকের  পরামর্শ নিন।

৭. যদি এক ঘণ্টা ব্যায়াম করেন তাহলে প্রথম চার-পাঁচ মিনিট হালকা ও ধীর লয়ের ব্যায়াম করবেন। শেষের দু-তিন মিনিটও তাই।
৮. যে ব্যায়ামই করুন না কেন, শুরুতেই সামান্য স্ট্রেচিং ও ওয়ার্ম আপ অবশ্যই করবেন। না হলে পেশি ও লিগামেন্টে আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে।

এ ব্যাপারগুলো জেনে আপনি নিশ্চয়ই বুঝে গিয়েছেন কীভাবে সঠিক ব্যায়াম করতে হয়। তাই আর দেরি না করে এখন থেকেই নিজেকে আরও আর্কষণীয় ও নজরকাড়া সৌন্দর্যের অধিকারী করতে আজ থেকেই শুরু করুন শরীর সুস্থ রাখার গুরুত্বপূর্ন অনুষঙ্গ ব্যায়াম।সময় পেলে আমার সাইট থেকে ঘুরে আসবেন

Tuesday, October 13, 2015

[Robi Offer ] রবি বন্ধ সিমে পাচ্ছেন ১ জিবি মাত্র ৯ টাকা


রবি বন্ধ সিমে ১GB ইন্টারনেট মাত্র ৯
টাকায়...
যতখুশি ততবার!!!
-এই অফার রবির বন্ধ প্রিপেইড সংযোগ
চালুকারী
গ্রাহকের জন্য প্রযোজ্য।
-৯ টাকা রিচার্জ করলেই পাচ্ছেন স্পেশাল
কলরেট।
**১GB@৯ টাকা ইন্টারনেট**
- ইন্টারনেট এক্টিভ করতে ডায়াল
*৮৪৪৪*০৯#।
- ৯ টাকা + ১৮% ভ্যাট
- ইন্টারনেট ব্যাবহারের সময়সীমা রাত ১২ টা
থেকে পরদিন বিকাল ৫টা পর্যন্ত প্রতিদিন
- অফার চলাকালিন যতখুশি ততবার নেয়া
যাবে
- মেয়াদ ১০ দিন, চেক করতে ডায়াল করুন
*৮৪৪৪*৮৮#।
**স্পেশাল কলরেট**
- আধা পয়সা/সেকেন্ড কলরেট ২৪ ঘন্টা
যেকোনো রবি নম্বরে
- ১ পয়সা/সেকেন্ড কলরেট ২৪ ঘন্টা
যেকোনো নম্বরে
- স্পেশাল কলরেটের মেয়াদ (রিচার্জের
দিনসহ)
১০ দিন
***সাধারণ শর্তাবলী***
- এই অফার অব্যবহৃত সকল প্রিপেইড
(পোস্টপেইড, এসএমএস, উদ্যোক্তা, ইজিলোড
ও কর্পরেট ব্যতীত) সংযোগের জন্য
প্রযোজ্য।
- এই অফারটি আপনার বন্ধ সংযোগের জন্য
প্রযোজ্য কি না জানতে: A 018****** লিখে
যেকোনো রবি নম্বর থেকে ফ্রি এসএমএস
করুন ৮০৫০ নম্বরে।
- সকল ট্যারিফের উপর ১৮% ভ্যাট প্রযোজ্য।
- পরবর্তী ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত এই অফার
প্রযোজ্য থাকবে।

Tuesday, September 29, 2015

বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ন স্থান

বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ন স্থান  1.বাংলাদেশের প্রাচীন শহর কোনটি? 2.মহাস্থানগড় কোথায় অবস্থিত? 3.খোদার পাথর ভিটা কোথায় অবস্থিত? 4.বৈরাগীর ভিটা কোথায় অবস্থিত? 5.বৈরাগীর চাল কোথায় অবস্থিত? 6.আনন্দ রাজার দীঘি কোথায় অবস্থিত? 7.রামুমন্দির কোথায় অবস্থিত? 8.উত্তরা গনভবন কোথায়? 9.কান্তজীর মন্দির কোথায় অবস্থিত? 10.বাঘা জামে মসজিদ কোথায় অবস্থিত? 11.পানাম নগর কোথায় অবস্থিত? 12.আফগান দুর্গ কোথায় অবস্থিত? 13.আহসান মঞ্জিল কে নির্মাণ করেন? 14.মহাস্থানগড়ের কোন যুগের শিলালিপি পাওয়া গেছে? 15.সোমপুর বিহার কোথায় অবস্থিত? 16.পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিজারটি কি নামে পরিচিত? 17.সোমপুর বিহার কে তৈরী  করেন? 18.সত্য পীরের ভিটা কোথায় অবস্থিত? 19.শালবন বিহার কোথায় অবস্থিত? 20.শালবন বিহার কে তৈরী করেন? 21.আনন্দ বিহার কোথায় অবস্থিত? 22.আনন্দ বিহার কে তৈরী করেন? 23.বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার কোনটি? 24.সীতাকোট বিহার কোথায় অবস্থিত? 25.সোনারগাঁও কোন আমলে বাংলাদেশের রাজধানী ছিল? 26.বাংলার রাজধানী সোনারগাঁয় কে স্থাপন করেন?  27.সোনারগাঁ কার নামানুসারে নামকরণ হয়েছে? 28.সোনারগাঁর পূর্বে বাংলার রাজধানী কোথায় ছিল?  29.পাঁচ বিবির মাজার কোথায় অবস্থিত?  30.বাংলাদেশের একমাত্র লোকশিল্প যাদুঘরটি কোথায় অবস্থিত?  31.সোনারগাঁয়ের পূর্ব নাম কি? 32.ঢাকায় সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী হয়?  33.বাংলার রাজধানী রাজস্থান থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন কে?  34.তারা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?  35.বজরা শাহী মসজিদ কোথায় অবস্থিত?  36.মুজিব নগর কোথায় অবস্থিত? 37.মহামুনি বিহার কোথায় অবস্থিত?  38.ষাট গম্বুজ মসজিদ কোথায় অবস্থিত?  39.ষাট গম্বুজ মসজিদ নির্মাণ করেন?  40.লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শুরু করেন?  41.লালবাগ কেল্লা কে নির্মাণ শেষ করেন?  42.লালবাগ কেল্লার আদি নাম কি?  ————————–     1.উঃ পুণ্ড্রবর্ধন। বর্তমানে মহাস্থানগড়। 2.উঃ বগুড়া জেলায়। 3.উঃ মহাস্থানগড়। 4.উঃ মহাস্থানগড়। 5.উঃ গাজিপুর জেলায়। 6.উঃ কুমিল্লার ময়নামতিতে। 7.উঃ কক্সবাজারের রামু থানায়। 8.উঃ নাটোর জেলায়। 9.উঃ দিনাজপুর। 10.উঃ রাজশাহীতে। 11.উঃ সোনারগাঁয়ে। 12.উঃ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের মধ্যে। 13.উঃ নবাব আব্দুল গনি। 14.উঃ মৌর্য যুগের। 15.উঃ নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে। 16.উঃ সোমপুর বিহার। 17.উঃ শ্রী ধর্মপাল দেব। 18.উঃ নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারে। 19.উঃ কুমিল্লা জেলার ময়নামতিতে। 20.উঃ রাজাধিরাজ ভবদেব। 21.উঃ কুমিল্লা জেলার লালমাই পাহাড়ে। 22.উঃ রাজা আনন্দ দেব। 23.উঃ সীতাকোট বিহার। 24.উঃ দিনাজপুর। 25.উঃ মূঘল আমলে। 26.উঃ ঈশা খাঁ। 27.উঃ ঈশা খাঁর স্ত্রী সোনা বিবির নামে। 28.উঃ মহাস্থানগড়। 29.উঃ সোনারগাঁতে। 30.উঃ  সোনারগাঁতে। 31.উঃ সুবর্ণ গ্রাম। 32.উঃ ১৬১০ সালে। 33.উঃ  সুবেদার ইসলাম খান। 34.উঃ  পুরানো ঢাকায়। 35.উঃ নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জে। 36.উঃ মেহেরপুর জেলায়। 37.উঃ  চট্টগ্রামের রাউজানে। 38.উঃ বাগেরহাট। 39.উঃ খান জাহান আলী। 40.উঃ যুবরাজ মোহাম্মদ আযম। 41.উঃ শায়েস্তা খান। 42.উঃ আওরঙ্গবাদ দুর্গ।

Grameenphone Welcome tune (Imran)

Grameenphone Welcome Tune Code (Imran)
Song NameSinger Name
Tune Code
Gorje Uto - Imran
Imran
4018391
Gorje UthoImran4042812Pagol Ei Mon- Imran
Imran
4197887
Babuni- Imran
Imran
4332158
Jibon nodi
Imran
3245159
Gorje Otho- ImranImran3976670Shorgo Theke- Imran
Imran
3366577
Elore Elo Aaj Borodin 2- Imran
Imran
3366578

Imran
4153180
Pagol Ei Mon- Imran
Imran
4180726
Tumi Sornali
Imran
540186
Acho Kothay
Imran
535303
Manobi
Imran
535307
Ayna
Imran
535304
Dotana
Imran
535305
Tumi Chara
Imran
535494
Meghla Akash
Imran
5011039
Mon Imran
Imran
535308
Rongila Mon
Imran
535309
Shopnolok
Imran
535310
Shona Bondhure
Imran
3121742
Bangla Aj Mukto Shadhin
Imran
3120523
Moner Bitor Boshot Kore
Imran
3Jahangir

Saturday, September 19, 2015

পৃথিবী ও চাঁদ রহস্য

আমাদের বিশাল এই মহাবিশ্বে রয়েছে গ্রহ,নক্ষত্র,ছায়াপথের মত আরও নানান মহাজাগতিক বস্তু।এখানে নক্ষত্রসহ অন্যান্য বস্তুর অবস্থান পরিবর্তনের ঘটনা মোটেও অস্বাভাবিক নয়।

এই মতবাদ অনুসারে ধারণা করা হয় যে এক সময় চলতে চলতে বিশাল এক নক্ষত্র সূর্যের সামনে এসে পড়েছিল।আর নক্ষত্রটির আকার সূর্যের চেয়ে বড় হওয়ায় তার আকর্ষণী ক্ষমতাও ছিল সূর্যের চেয়ে বেশি।আবার সূর্যের ভিতরেও কিন্তু চলছে এক ধরণের আকর্ষণী ক্ষমতা যা কিনা সূর্যের ভিতরকার বস্তুগুলোকে ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট।আমরা জানি সূর্যের ভিতরে প্রতিনিয়তই চলছে বিস্ফোরণ যার ফলে সূর্যপৃষ্ঠে সৃষ্টি হয় জোয়ারের মত একটা পরিবেশ।সেই বিশাল নক্ষত্রের ফলে এই জোয়ারের মাত্রা যায় আরও বেড়ে।

যদিও সূর্যের নিজস্ব আকর্ষণী ক্ষমতার কারণে ভিতরকার বস্তু সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে না।কিন্তু সেই দানবাকৃতির সেই নক্ষত্রের কারণে সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বেশ খানিকটা অংশ।কি ভয়ানক কথা।তবে এতো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সূর্য থেকে কিছুটা অংশ বিচ্ছিন্ন করলেও নক্ষত্রটি কিন্তু তা সাথে করে নিয়ে যেতে পারেনি।

এর কারণটা একটু ব্যাখ্যা করা যাক।যেহেতু নক্ষত্রটি ক্রমান্বয়ে সূর্যের নিকটতর হয়েছিল তাই তার আকর্ষণী ক্ষমতাও বেড়ে গিয়েছিল এবং উভয়ের আনুপাতিক গতিবেগও বেড়েছিল।সৌরপৃষ্ঠ থেকে বিচ্ছিন্ন হবার সময় কিন্তু বিচ্ছিন্ন অংশটির উপর দ্বিমুখী বল কাজ করছিল।একটি ছিল সেই আগন্তুক নক্ষত্রটির টান এবং অপরটি সূর্যের নিজস্ব টান।এইসব ক্রিয়ার ফলে সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না।তার আকার হয়ে গিয়েছিল অনেকটা মাকুর মত অর্থাৎ মাথা ও লেজের অংশ চিকন এবং মধ্যে মোটা।তো, সেই বিচ্ছিন্ন অংশটি সূর্যের টান ছেড়ে নক্ষত্রের দিকে আগালেও নক্ষত্রটি কিন্তু রাগ করে আপন গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে।ফলে নক্ষত্রের গতির সাথে তাল মেলানো সম্ভব হয়নি সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির।

কিন্তু বিচ্ছিন্ন আর আকারে ছোটো হলে কি হবে সেই বা কম যায় কিসে?তাই নিজের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার জন্য সে ইতোমধ্যেই অর্জন করে নিজস্ব একটা গতিবেগ।এদিকে নক্ষত্রটি বেশ দূরে সরে গেলেও তার আদিনিবাস সূর্য কিন্তু বেশি দূরে যেতে না পারার কারণে তার আকর্ষনও অগ্রাহ্য করতে পারেনি।কিন্তু এর মাঝে যে সূর্য ব্যাটারও মাথা খারাপ।সে আর আগের মত কাছে টেনে নেয় না সেই অংশটিকে।আবার দূরেও ঠেলে দিতে পারে না।

তাই সূর্য তার চারপাশে ঘোরার অনুমতি দেয় সেই বিচ্ছিন্ন অংশটিকে।সূর্যের প্রচন্ড তাপে সেই বিচ্ছিন্ন অংশটির পুরোটাই ছিল প্রথমে গ্যাসীয় আর আকার ছিল সেই মাকুর মত।

পরবর্তীতে ধীরে ধীরে প্রান্তের চিকন অংশ ঠান্ডা হয়ে আসে এবং তরলে পরিণত হতে থাকে।যেহেতু তরল আর গ্যাসীয় অবস্থা দুটি একসাথে থাকতে পারেনি তাই দুই প্রান্তের তরল অংশদুটি আলাদা হয়ে যায়।অবশ্য তরল হলেও এদের তাপমাত্রা ছিল প্রচন্ড।একই প্রক্রিয়ায় বিচ্ছিন্ন বাকি অংশগুলোও তাপ বিকিরণের মাধ্যমে খন্ডে খন্ডে ভাগ হতে থাকে।

আর এই খন্ডগুলোর একটিই হল এক একটি গ্রহ।যাদের একজন আমাদের এই পৃথিবী।আবার গ্রহগুলোর ভিতরেও সূর্যের আকর্ষণে সৃষ্ট জোয়ারের কারণে বেশ কিছু অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে উপগ্রহের সৃষ্টি হয়।ঠিক এমনি ভাবেই সৃষ্টি হয় পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদ।

আসুন পরে নেই রসুনের গন্ধ এর রহস্য

আসুন পরে নেই  রসুনের গন্ধ
সেদিন দুপুরে হটাত মি: নাছিম ফোন করলেন আমাকে। দেব্রাজপুরের হত্যাকাণ্ড সমাধানের পর তার বেশ নামডাক হয়েছিল।
‘কাল গোরখাপারা স্ট্রিট এ বাসস্টান্ড এর কাছে অপেক্ষা করবে, ঠিক বিকাল ৪ টেয়, হাতে একটা নতুন কেশ পেয়েছি। হয়ত তুমি আমার সাহায্য করতে পারবে।“- বলেই ফোনটা কেটে দিলেন। পরদিন প্রায় ১ কিমি. হেটে পৌঁছলাম বাসস্টান্ড এ, দেখলাম মিঃ দাস আগে থেকেই সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। বললেন, “ আমাদের বাস ধরে মুকুন্দপুর যেতে হবে”। কিছুক্ষনেই বাস আসতে আমরা চেপে পরলাম তাতে।
  • কেসটা ঠিক কি নিয়ে , আমি বললাম
  • “ক্লায়েন্ট তো বললেন আগুন লাগা নিয়ে”।
  • তবে তো ফায়ার ব্রিগেড ডাকতে হয়, গোয়েন্দা কেন?
  • সেটা তো ওখানে গেলেই জানা যাবে।
মুকুন্দপুর নেমে আবার ট্যাক্সি করে ২ কিমি. দূরে পৌঁছলাম এক বড় বাড়িতে। বেল বাজালাম। কিছুক্ষনেই একজন ভেতরে নিয়ে গেলেন, তারপর আমাদের বসতে বলে নিজেও বসলেন।
  • আপনিই কি কাল ফোন করেছিলেন? প্রশ্ন করলেন মিঃ দাস।
  • হাঁ
  • তবে এবার দেরি না করে পুরো ঘটনাটা খুলে বলুন।
তিনি, মানে অলোক ঘোষ, আবার বলা শুরু করলেন –
আমার সব কাগজপত্র থাকে আলমারিতে, আমার আর আমার ভাইয়ের কাছে থাকে চাবি। কয়েকদিন আগে একটা লটারির টিকিত কিনি, আর ওটাও রাখি ওই আলমারিতেই। টাকা পয়সা খুব কম থাকে, যা আছে সব বাঙ্কে। ভাই দাস কেমিকেলস এ কাজ করে। তারও সব কাগজপত্র থাকত ওই আলমারিতেই। ব্যাপারটা ঘটার ঠিক আগের দিন ই ভাই সব কাগজ বের করে নেয় সেখান থেকে। তাই তার কোন ক্ষতি হয়নি। পরদিন দেখি কাগজয়ালা কাগজ দিয়ে যায়নি, এদিকে তাকে ফোন করতে সে বলল, “ আরে না বাবু, কাগজ তো দিয়ে গেছি”। পরদিন সকালে ফোন এল, “ আরে মশাই কি হল, কাল কাগজ দেখেননি নাকি। আরে আপনি লটারিতে ১ কোটি ১১ লক্ষ টাকা জিতেছেন। আমি তারাতারি আলমারি খুলে টিকিট টা বের করলাম, দেখলাম সবই যেন কেমন ভিজে ভিজে লাগছে। তার পর কি হল আপনি বিশ্বাস করবেন না। হাতের টিকিট টায় এমনি এমনি আগুন লেগে গেল। সাথে সাথেই গোটা আলমারি পুরে ছারখার হয়েগেল। আমার সব জিনিস পুরে গেল”।
কথাটা শেষ করেই তিনি ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠলেন। মিঃ দাস ঘুরে ঘুরে সব ঘরগুলো দেখলেন। এমন কিছুই পাওয়া গেল না সেখানে। শেষে গেলাম ছাতে। সেখানে শুধু একটা ট্যাঙ্ক, আর একটা গুদাম। ট্যাঙ্ক টা ফাঁকা, আর গুদাম ঘরে কিছু উরান তার, গজালের বাক্স, পুরান সোলা আর পিচবোর্ড, গাছে জল দেবার পাইপ, একটা ভাঙ্গা ফটো আছে। ইতিমধ্যে দেখি চাকরটাও ছাতে উঠেছে। এরপর ভদ্রলোক “ আমি একবার লটারির অপিসে যাচ্ছি”, বলেই ছুটে চলে গেলেন নিচে। আমরাও নামলাম। নিচে দেখি একটা কুকুর জলের ট্যাঙ্ক এর কাছে এসে কি যেন শুঁকছে। নিচের েই ট্যাঙ্কটিতে আগে পৌরসভার জল জমা হয়, তারপর সেটাকে পাম্প করে ছাদের ট্যাঙ্ক এ তোলা হয়। ইতিমধ্যেই দেখি কুকুর চলে গেছে, আর ভদ্রলোক সারা ঘরে রুম ফ্রেশনার স্প্রে করছেন। মিঃ দাস যেন অনেক্ষন কি ভাবলেন তারপর আমার কানে কানে বললেন, “তুই তারাতারি পুলিশ ডেকে আন, যেখান থেকে পারিস”। তারপর ঘশবাবু কে বললেন,
“ও, ওর একটা বন্ধুর বাড়ি যাচ্ছে, এখুনি ফিরে আসবে, েই কাছেই বাড়ি”
আমি পুলিশ কে ফোন করলাম, তারপর দল্বল নিয়ে নিঃশব্দে বাড়ি ঘেরাও করলাম। আগে আমি নিজে বাড়ির ভেতর ঢুকলাম। দেখি মিঃ দাস আর ঘোষবাবু চা খাচ্ছেন। হটাত আমাকে দেখেই তিনি উঠে দাঁড়ালেন, আর ঘোষ বাবুর কানের তলায় সজোরে কশালেন এক চর !! তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন। আমি তো আঁতকে উঠলাম। কি হল ব্যাপারটা?

পুলিশ ততক্ষণে ঘরে এসে পরেছে
-catch him, গর্জে উঠলেন মিঃ দাস।
এবার তিনি মাটির নিচের ট্যাঙ্ক টা খুললেন।আঁতকে উঠলাম আমরা সবাই। ওখানে পরে আছে একটা মৃতদেহ ! পুলিশ সেটাকে তুলে আনলেন, ততক্ষণে ঘোষ বাবুর জ্ঞান ফিরেছে ও তিনি গ্রেপ্তার হয়েছেন “এবার আমি বলি ঘটনা টা কি হয়েছে”, বলতে শুরু করলেন মিঃ দাস-
এনার ভাই, মানে আরকি যার মৃতদেহ তিনিই কাল আমাকে ফোন করেছিলেন, বাড়িতে আগুন লাগা নিয়ে। আগুন টা লাগিয়ে ছিলেন ওনার দাদা, মানে েই জোচ্চোর টা। দাস কেমিকেলস এও ইনিই কাজ করতেন। ভায়ের ক্ষতি করতে প্রথমে নিজের জিনিস আলমারি থেকে সরিয়ে নেন, তারপর জল আর ফসফরাসের মিস্রন স্প্রে করেন আলমারিতে। ফসফরাসের কথাটা ঘরে রসুনের গন্ধ থেকেই আন্দাজ করেছিলাম। লটারিও এনার ভাই ই জেতে। ফসফরাস বায়ুর সংস্পর্শে আসতেই জ্বলে ওঠে, ও আগুন লাগে অদ্ভুত ভাবে।
এবার মৃতদেহর কথায় আসি। ছাতে দেখি চাকরটার বুক পকেটে ১০০ টাকার নোট গোঁজা। তখনি বুঝি সেটা ঘুষ ছিল। কুকুর টাকে দেখে বুঝি ও কিছু একটা গন্ধ পেয়েছে, আর মিঃ ঘোষ সেই টা ঢাকার জন্য রুম ফ্রেশনার স্প্রে করছেন। বাকিটা কল্পনাবলে বুঝি যে গোয়েন্দা কে খবর দেওয়া হয়েছে বলে দাদা, ভাইকে খুন করে। আর এনার বাদবাকি কথা বানানো, আমাকে তদন্তে ফাসিয়ে রাখার জন্য।
ইতিমধ্যেই দেখলাম চাকরটা ধরা পরেছে। মিঃ দাস ঘোষ বাবুর কাছে গিয়ে বললেন, “ আমার পারিশ্রমিকটা দিন”, বলেই গলার সোনার চেন টা খুলে নিয়ে নিলেন। অপরাধি কটমট করে তাকাছে মিঃ দাস এর দিকে, যেন এখুনি মেরে ফেলবে। পুলিশ দুজনকেই ধরে নিয়ে গেল, আর আমরা ফিরলাম বাড়ি। ভাল লাগসে আমার সাইট থেকে ঘুরে আসবেন. http://Srlove24.tk

Friday, September 18, 2015

বিশ্বজগত্ সম্পর্কে আমাদের ধারণায় যাঁরা আমূল পরিবর্তন সাধন করেছে

বিশ্বজগত্ সম্পর্কে আমাদের ধারণায় যাঁরা আমূল পরিবর্তন সাধন করেছেন, তাঁদের একজন আলবার্ট আইনস্টাইন। তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্বের জন্য তিনি বিশ্বখ্যাত। এমন মানুষদের জীবন সম্পর্কে সবার মধ্যে কৌতূহল থাকে। কৌতূহলী মানুষের জন্য আইনস্টাইনের জীবন থেকে কিছু তুলে ধরা হলো।

১.আইনস্টাইনকে প্রাচীন গণিতের ইতিহাসবিদ অটো নিউগেব্যুর বলেছেন, ‘কিংবদন্তি’। কিন্তু এই কিংবদন্তি মানুষটি তুলনামূলক দেরিতে কথা বলতে শেখেন। ফলে তাঁর মা-বাবা খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। তো, একদিন রাতে খাবার টেবিলে সবাই আছেন। আইনস্টাইনও। হঠাৎ তিনি চিত্কার করে বললেন, ‘এই স্যুপটা খুবই গরম।’ উহ্, হাঁপ ছেড়ে বাঁচলেন মা-বাবা। ছেলের মুখে প্রথম বুলি শুনে তাঁরা আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘এর আগে কেন তুমি কোনো কথা বলোনি?’ জবাবে আইনস্টাইন বললেন, ‘কারণ, এর আগে সবকিছু ঠিকঠাক ছিল!’

২. মানুষ মাত্রই কি ভুল হয়? নিজের ভুলভ্রান্তি নিয়ে কী ভাবতেন আইনস্টাইন? ১৯৩৫ সালে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য আপনার কী কী দরকার?’ আইনস্টাইন বললেন, ‘একটা ডেস্ক, কিছু কাগজ আর একটা পেনসিল। সঙ্গে দরকার বড় একটা ডাস্টবিন, যেখানে আমার সব ভুল করা বা ভুলে ভরা কাগজগুলো ফেলব!’

৩. অনেকের কাছে অঙ্কের সমার্থক শব্দ আতঙ্ক। তো, একবার ১৫ বছর বয়সী এক তরুণী আইনস্টাইনের কাছে সাহায্য চাইল। গণিতের ওপর বাড়ির কাজ বা হোম ওয়ার্ক সে সঠিকভাবে করতে পারছিল না। তরুণীর কাছে অঙ্ক এমনিতেই আতঙ্কের নাম। আইনস্টাইন ওই তরুণীকে বলেছিলেন, ‘গণিতের সমস্যা নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করো না। তোমার কাছে গণিত যতটা কঠিন, আমার কাছে গণিত তার চেয়েও কঠিন।’

৪. আইনস্টাইন বিশ্বখ্যাত তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্বের জন্য। কিন্তু কে কী ভাবত তাঁর আপেক্ষিক তত্ত্ব নিয়ে? জার্মান বা ফরাসীরা? ১৯৩০-এর দশকে সরবোনে (sorbonne) বক্তৃতা দেওয়ার সময় এ বিষয়ে বলেন, ‘যদি আমার আপেক্ষিক তত্ত্ব সত্য প্রমাণিত হয়, তবে জার্মানি আমাকে জার্মান হিসেবে দাবি করবে। আর ফ্রান্স বলবে যে আমি পুরো বিশ্বের নাগরিক। কিন্তু যদি তত্ত্বটা ভুল প্রমাণিত হয়, তবে ফ্রান্স বলবে, আমি একজন জার্মান এবং জার্মানি বলবে আমি হলাম ইহুদি।’

৫. ১৯২১ সালে ফিলিস্তিন ভ্রমণে বেরিয়েছেন আইনস্টাইন। সেখানে ‘যুব সংঘ’ নামের এক প্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন ২২ বছর বয়সী এক তরুণী। সমাজের নানা বিষয়ে তাঁকে প্রশ্ন করছিলেন আইনস্টাইন। একবার আইনস্টাইন তাঁর কাছে জানতে চাইলেন, ‘আচ্ছা, এখানে নারী-পুরুষে সম্পর্ক কেমন?’ এ প্রশ্ন শুনে ওই তরুণী লজ্জায় পড়ে গেলেন। তিনি বললেন, ‘দেখুন অধ্যাপক, এখানে কিন্তু একজন পুরুষের একটিই স্ত্রী।’ একটু হেসে তাঁর হাতখানা ধরে আইনস্টাইন বললেন, ‘না, না। আমার প্রশ্নটা ওভাবে নিয়ো না। আমরা পদার্থবিজ্ঞানীরা “সম্পর্ক” কথাটা দিয়ে সহজ কিছুকে বোঝাই। আমি আসলে জানতে চেয়েছি, এখানে কতজন নারী আর কতজন পুরুষ মানুষ।’

৬. একবার এক অনুষ্ঠানে আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘আপনি একটু সহজ করে আপনার তত্ত্বটা আমাদের বোঝাবেন?’ আইনস্টাইন তখন এই গল্পটা শোনালেন।
আমি একবার বন্ধুর সঙ্গে হাঁটছিলাম। বন্ধুটি ছিল অন্ধ। আমি বললাম, দুধ পান করতে ইচ্ছা করছে। ‘দুধ?’ বন্ধুটি বলল, ‘পান করা বুঝি, কিন্তু দুধ কী জিনিস?’ ‘একটা সাদা তরল পদার্থ।’ বললাম আমি। ‘তরল আমি বুঝি, কিন্তু সাদা জিনিসটা কী?’ ‘বকের পালকের রং।’
‘পালক আমি বুঝি, কিন্তু বক কী?’
‘ঘাড় কুঁজো বা বাঁকানো ঘাড়ের এক পাখি।’
‘ঘাড় সে তো বুঝি। কিন্তু এই কুঁজো কথাটার মানে কী?’ এরপর আর ধৈর্য থাকে, বলুন! আমি তার হাতটা ধরে এক ঝটকায় টানটান করলাম। বললাম, ‘এটা এখন একদম সোজা, তাই না। তারপর ধরো, কনুই বরাবর এটা ভেঙে দিলাম। এবার তোমার হাতটা যেমন আছে সেটাকেই কুঁজো বা বাঁকানো বলে, বুঝলে?’
‘আহ্!’ অন্ধ বন্ধু বলল, ‘এবার বুঝেছি, দুধ বলতে তুমি কী বুঝিয়েছ।’

৭. একবার এক ছাত্র আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করল, ‘গত বছর পরীক্ষায় যেসব প্রশ্ন পড়েছিল, এবারের পরীক্ষায়ও ঠিকঠিক ওই সব প্রশ্নই পড়েছে।’ ‘ঠিক বলেছ।’ আইনস্টাইন বললেন, ‘কিন্তু এ বছরের উত্তরগুলো আগেরবারের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা!’

৮. স্বামী সম্পর্কে কেমন ধারণা ছিল আইনস্টাইনের স্ত্রীর? তাঁর স্ত্রীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্ব কি বুঝতে পারেন?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘না, কিন্তু আমার স্বামীকে বুঝি। আমি জানি, তাঁকে বিশ্বাস করা যায়।’

৯. ১৯৩১ সালে চার্লি চাপলিন আমন্ত্রণ জানালেন আইনস্টাইনকে। তখন সিটি লাইটস সিনেমার স্কিনিং চলছিল চাপলিনের। তো যখন চাপলিন ও আইনস্টাইন শহরের পথ ধরে যাচ্ছিলেন, অনেক মানুষ ভিড় জমায়। চাপলিন আইনস্টাইনকে বললেন, ‘সবাই আমাকে সহজেই বোঝে। এজন্যই আমার যত জনপ্রিয়তা। তা আপনাকে মানুষ এত পছন্দ করে কেন, বলতে পারেন?’ ‘আসলে’, আইনস্টাইন বলছেন, ‘কেউ আমাকে সহজে বুঝতেই পারে না বলে আমাকে এত বেশি পছন্দ করে!’

১০. এক সহকর্মী আইনস্টাইনের কাছে একবার তাঁর টেলিফোন নম্বরটা চাইলেন। তখন আইনস্টাইন একটা টেলিফোন বই খুঁজে বের করলেন এবং সে বইতে তাঁর নম্বরটা খুঁজতে লাগলেন। তখন সহকর্মীটি বললেন, ‘কী ব্যাপার, নিজের টেলিফোন নম্বরটাও মনে নেই আপনার?’ আইনস্টাইন বললেন, ‘না। তার দরকারই বা কী? যেটা আপনি বইতে পাবেন, সে তথ্যটা মুখস্থ করে মস্তিষ্ক খরচ করবেন কেন?’ Please visied My site.http://SRLove24.Tk

Friday, September 11, 2015

কিভাবে Symphony Xplorer W69Q রুট করবেন

কিভাবে Symphony Xplorer W69Q রুট এবং
CWM Recovery ইন্সটল করবেন
আপনি নিচের টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে
আপনার Symphony Xplorer W69Q (512MB &
1GB
RAM) দুইটাই রুট এবং CWM, CTR or TWRP
Recovery ইন্সটল করতে পারবেন কোন রকম
পিসির ঝামেলা ছাড়া সরাসরি আপনার
ফোন থেকে । কোন সমস্যা হলে কমেন্ট
করে জানাবেন
=> রুট করার নিয়মঃ
০১) প্রথমে KingRoot ইন্সটল
দিয়ে
ওপেন
করুন । লিংক -  . http://sr6ten.wapka.me/software/list/5659280.
ওপেন করার
পর ফোন এর নাম এবং
মডেল নাম্বার দেখাবে ।
০৩) তারপর দেখবেন তালার মত একটা
কিছু আসছে ।
০৪) তার ভিতরে লেখা Root
০৫) ওই
লেখায় ক্লিক করুন ।
০৬) কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন
সাক্সেসফুল
হলে একটা টিক চিন্হ দেখতে পাবেন ।
০৭)
হওয়ার পর
ফোন রিবুট দেন ।
০৮) এখন দেখেন King User নামে
একটা app
ইন্সটল হয়েছে ।
০৯) ইয়াহ আপনার ফোন রুট
হয়ে গেছে ।
King User & Super SU এর কাজ একি তবে
King
User টা বেটার । আমি এইটাই ইউজ করি ।
আপনি চাইলে Super SU ইউজ করতে পারেন

=> CWM Recovery ইন্সটল করার নিয়মঃ
০১) এই জিপ ফাইলটা ডাউনলোড করুন
। ২২
মেগা বাইট । জিপ ফাইল গ্রুপে
আপলোড
করা আছে CWM Recovery.zip নামে অথবা
লিংক - on.fb.me/1KxNMmC /> ০২) জিপ
ফাইল আনজিপ
করলে আপনি ৪
টা ফাইল পাবেন (2 Recovery IMG, Flashify
APK & TXT)
০৩) এবার Flashify APK & Recovery
IMG
আপনার মেমরি কার্ডে মুভ করুন
০৪) Flashify APK ইন্সটল করুন ।
০৫)
ওপেন করে রুট
এক্সেস দিন ।
০৬) এবার Recovery Image
অপশনে ক্লিক
করে আপনার Recovery IMG সিলেক্ট করুন
০৭) ফ্ল্যাশ দেয়ার জন্য ইয়েস দিন ।
০৮) কমপ্লিট
হও্য়ার পর রিবুট
দিয়ে
Recovery তে চলে যান ।
০৯) কত সহজ তাই নাহ ।
ফাইলগুলি ফেইসবুকে গ্রুপে আপলোড করা
তাই অবশ্যই আপনাকে আমাদের
অফিসিয়াল W69Q গ্রুপে জইন করতে হবে
আজ আর নয়
ময় পেলে আমার ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসবেন
. http://www.sr6ten.Tk . 

আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটার নিন 1000-2000 খুব সহজেই

প্রথমে বলে রাখি আপনার ওয়েবসাইট এযদি ভালো কন্টেন্ট না থাকে তাহলেআপনার ভিজিটর বাড়িয়ে কোন লাভ নেই।তাই প্রথমত ভালো কন্টেন্ট দিয়েপরিপূর্ণ করুন আপনার ওয়েবসাইট। অবশ্যইকপিরাইট আইন মেনে চলুন। ভালো একটাটাইটেল এন্ড ট্যাগলাইন নির্বাচন করুন।Facebook, Twitter, Google plus,Pinterest, LinkedIn এর মত সাইটগুলোতে আপনার ওয়েবসাইট এর জন্যপেইজ তৈরি করুন। ভালো কিওয়ার্ড এবংমেটা ডিসক্রিপশন নির্বাচন করুন কন্টেন্টগুলোর জন্য। নিয়মিত কন্টেন্টআপডেট এবং শেয়ার করুন। সার্চ ইঞ্জিনগুলতে আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন।এগুলো হল প্রাথমিক এবং কমন বিষয়। চলুনএবার দেখে নেই কিভাবে ভিজিটরবাড়াবেন।আপনি সবচেয়ে সহজ উপায়ে ভিজিটরবাড়াতে চাইলে অবশ্যই ট্র্যাফিকএক্সচেঞ্জ এর বিষয়টি আসবে। হুম।আমি এখন আপনাদের এমন দুটি সাইট এরসাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার মাধ্যমেআপনি ট্র্যাফিক এক্সচেঞ্জ করেআপনার ওয়েবসাইট এ প্রতিদিন ২০০থেকে ২০০০ বা তারও বেশি ভিজিটরআনতে পারবেন ।১। Traffboost: এটি এমন একটি সাইট যারমাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এঅনেক রিয়েল ভিজিটর আনতেপারবেন। প্রথমে এখানে http://traffboost.net?ref=U37 .একাউনটখুলুন।এর পর আপনার ওয়েবসাইট সাবমিট করুন।এখন আপনাকে যেটা করতে হবেসেটা হল অন্যদের ওয়েবসাইটTraffboost এর মাধ্যমে ভিজিট করুন।তাহলে আপনি টোকেন পাবেন। যতবেশি টোকেন তত বেশি রিয়েলভিজিটর পাবেন। এখান থেকে আপনিএকাউনট খুলতে পারবেন।

আজ আমি দেখাবো কিভাবে সুন্দর পরীপাটি একটি Wapka ওয়েবসাইট তৈরী করা য়ায়

সবাই কেমন আছেন। আশা করি ভাল আছেন।সেই দিন দেখিয়ে ছিলাম কিভাবে clixsenseথেকে income করা যাই.........আমি তোমাদেরকে আরো অনেক ptc সাইট এর সাথে পরিচয়করে দেব....এগুলো 100% টাকা পেমেন্ট করেথাকে....এগুলো কে বিশ্বাস করতে পার...।তোমাদের কে 1/2 hours সময় দেতে হবেরেগুলার কাজ কর income করতে পারবে.... আজতোমাদের কে দেখাব কিভাবে neobux থেকেincome করতে হয়....PTC -শব্দের অর্থ হচ্ছে Paid To Click । এইPTC এর কাজ নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু অর্ধসত্যধারণা প্রচলিত আছে। গুনীজনেরা বলেগেছেন, অর্ধসত্য মিথ্যা অপেক্ষা ভয়ংকর। এখানেও ঠিক তাই । আমাদের প্রচলিত ধারণাগুলো হলোযত ক্লিক তত টাকা , ক্লিক করে মাসে লক্ষ লক্ষটাকা আয় করা যায় । কিন্তু আসলে সবই ভুল ধারনা ।প্রাথমিক পর্যায়ে এই কাজ শুরু করলে স্বাভাবিকঅবস্হায় মানে সল্প পরিশ্রমে এর মাধ্যমে খুববেশি আয় করা যায় না । তবে পরিশ্রম করলে ও ধৈযধরলে এবং Refer করে আয় বৃদ্ধি করা যায় ।ইন্টারনেট এ ক্লিক এর উপর হাজার হাজার সাইট আছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এগুলোর 90% এ ভুয়া ।এগুলোতে ক্লিক করলে আপনি ঠিক এ একাউন্ট এব্যালান্স দেখতে পাবেন । কিন্তু ই দেখা পর্যন্তএ সীমাবদ্ধ । ওই টাকা আপনি আর তুলতে পারবেননা । হাতে ও পাবেন না ।এই জন্য আপনাদের PTC-Investrigation এরPaying সাইট নির্বাচন করতে হবে । আমি আপনাদেরঐ Paying সাইট গুলার লিস্ট দিবো এবং ঐ সাইট হতেভাল আয় করার ট্রিক শিখাব ।Neobux:-PTC -সাইটের মধ্যে Neobux হচ্ছে FATHER OFALL PTC SITE. Neobux এর প্রায় 3 কোটিMember আছে। বিশ্বাস হচ্ছেনা।না হয়ারি কথা। একটিPtc সাইট এর কি ভাবে এত Member থাকতে পারে।এর জন্যই আমি প্রথমে বলছিলাম সব PTC সাইট ভুয়ানা। প্রতিদিন ওরা 1 কোটি (বাংলাদেশি টাকা হিসাবে)Taka Payment করে। মাসে ০0 কোটি টাকা !!!!!কিভাবে SIGNUP করবেন:-1.Registration -করতে প্রথমে ClickHere করেন।2.তারপরে উপরের দিকে ডান পাশে কর্নারেRegister-এ Click করেন।3. User Name অংশে নাম দিন,Password দিন,Emailদিন, Payza/Paypal অংশে যে Email ইমেইলঅংশে দিয়েছেন সেই Email ই দেন। পরে এ

কিভাবে ওয়েবসাইটে ইনকাম করবেন

বন্ধুরা আজ আমি তোমাদের সামনে যে টিউন নিয়ে আসছি তা হল কিভাবে ওয়েবসাইটে এড বসিয়ে ইনকাম করবেন আপনাকে যা করতে হবে তা হলwap4dollar.com/refer.php?refer=toc2m516plএখানে Reg করুন email ও Site add করে Reg ক্লিক করুন তারপর email confirmed করুন তারপর Ad code গুলো আপনার Site Add করুন ।যেভাবে Eran হবে Visitor এর প্রতি 150 ক্লিক এ 1$ দেয় । যদিও ক্লিক এর একটু সংখ্যা বেশি । তবে 100% Prement দেয় ।এর সুবিধা ও অনেক 0.15$ হলে রিচাজ করা যায় তাছাড়া তো Prement দেয় Bkash,Paypal, etc তাই জলদি Regকরুন আর টাকা ইনকাম করুন